হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

সিলেট, কোতোয়ালী থানার জিডি- ৯৬৪

সারকথা
সিলেট, কোতোয়ালী থানার জিডি- ৯৬৪, তারিখ- ১০/০২/২০১১ ইং, ধারা- ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪।
সন্দিগ্ধ আসামী ১. মোঃ আলামিন আঞ্জু (২৫),
২. মোঃ সোহরাব হোসেন (২৮) এবং
৩. মোঃ শহীদ (১৮)।

প্রকৃত ঘটনাঃ সিলেট কোতোয়ালী থানাধীন জিন্দাবাজার এলাকায় ভ্যানযোগে মাইক বালাগ করাকালীন উক্ত বাজারস্থ চৌরাস্তা মোড়ে সাদা পোশাকধারী র‌্যাব-৯ সদস্যরা হেযবুত তওহীদ সদস্যদের আটক করার পর পোশাক পরিহিত র‌্যাব-৯ সদস্যরা এসে আটককৃতদের র‌্যাব-৯ ক্যাম্পে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদসহ অনুসন্ধান করে হেযবুত তওহীদ আন্দোলন ও প্রকাশনার বৈধতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েও ১দিন পরে নাশকতামূলক কর্মকান্ডের সহিত জড়িত আছে সন্দেহে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করলে থানা কর্মকর্তা প্রকৃত সত্য ঘটনা সম্পর্কে অবগত থাকা সত্ত্বেও ভ্যান, মাইক ও প্রকাশনাসমূহ থানায় রেখে আটককৃতদের সন্দিগ্ধ আসামী হিসাবে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করে।

পুলিশ ফরোয়ার্ডি-এর বক্তব্যঃ ……আসামীরা ইসরামী মৌলবাদী সংগঠন হেযবুত তওহীদের সক্রিয় সদস্য। অত্র থানাধীন (কোতোয়ালী থানা, সিলেট) জীন্দাবাজার এলাকায় উক্ত মৌলবাদী সংগঠনের লিফলেট, সিডি ক্যাসেট ও বই বিতরণ করাকালীন র‌্যাব-৯ এর সদস্যগণ ধৃত করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় যে, উক্ত আসামীরা উগ্র মৌলবাদী সংগঠনের সদস্য। তাহারা নাশকতামূলক কার্যকলাপের সাথে জড়িত। তাহারা কোন দর্তব্য অপরাধের সহিত জড়িত বা ধর্তব্য অপরাধ করার ষড়যন্ত্রে উল্লেখিত স্থানে আগমন করিয়াছিল।

তদন্ত প্রতিবেদনঃ প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় যে, আসামীরা উগ্র মৌলবাদী সংগঠনের সদস্য ও তাহাদের সহিত জে.এম.বি সংগঠনের সম্পৃক্ততা রহিয়াছে। তদন্তকালে জানা যায় যে, আসামীরা ইসলামী সংগঠন হেযবুত তওহীদের সদস্য এবং তাহাদের সহিত জঙ্গি সম্পৃক্ততা খুজিয়া পাওয়া যায় নাই।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১১/০৩/২০১১ ইং।

সার্চ করুন

যুক্ত হোন আমাদের ফেসবুক পেজের সাথে...