হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

Print

হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রব্যবস্থা

বিষয়বস্তু

“হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রব্যবস্থা” বইয়ে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকটের প্রেক্ষাপটে একটি বিকল্প রাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, শুধু প্রশাসনিক সংস্কার যথেষ্ট নয়; বরং সামগ্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থাকে আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা (দীনুল হক)-এর ভিত্তিতে পুনর্গঠন করতে হবে। বইটি মানবসৃষ্ট ত্রুটিপূর্ণ সিস্টেমের সীমাবদ্ধতা বিশ্লেষণ করে ইসলামের ন্যায়, সুবিচার, শান্তি, শৃঙ্খলা এবং মানবতার কল্যাণের আদর্শে পরিচালিত একটি সুশৃঙ্খল রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপরেখা প্রদান করে। মহানবী (সা.) ও খোলাফায়ে রাশেদুনের আদর্শ, পাশাপাশি আধুনিক বাস্তবতাও বিবেচনায় রাখা হয়েছে। এটি আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে একটি বিজ্ঞানসম্মত, যুক্তিসঙ্গত ও সময়োপযোগী রাষ্ট্রীয় দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করে।

soumer_uddesho

সওমের উদ্দেশ্য

বিষয়বস্তু

সওম শব্দের অর্থ আত্মসংযম, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ (Self Control) করা, বিরত থাকা। রোযা তথা সওমের উদ্দেশ্য এই যে, মুমিন ব্যক্তি সারাদিন পানাহার ও জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন, নিজের আত্মাকে শক্তিশালী করবেন। তিনি অপচয় করবেন না, পশুর ন্যায় উদর পূর্তি করবেন না। তিনি হবেন নিয়ন্ত্রিত, আত্মত্যাগী। বঞ্চিত, ক্ষুধার্ত, দরিদ্র মানুষের দুঃখ অনুভব করে তিনি তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেবেন। আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকবেন অর্থাৎ তিনি হবেন তাকওয়াবান। তার এই চরিত্রের প্রতিফলন ঘটবে সামাজিক ও জাতীয় জীবনে। গড়ে উঠবে এমন এক সমাজ যেখানে সবাই একে অপরের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে উৎসাহী হবে, বিরাজ করবে পরস্পর সহমর্মিতা, সহানুভূতি, ভ্রাতৃত্ব। প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তি।

adorshik-lorai

চলমান সংকট নিরসনে আদর্শিক লড়াইয়ের অপরিহার্যতা

বিষয়বস্তু

বর্তমানের বিশ্ব রাজনীতিতে ধর্ম প্রধান একটি ইস্যু (Prime Factor)। ধর্মনিরপেক্ষতা, মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানমনস্কতা, বাকস্বাধীনতা ইত্যাদি ধারণার অপপ্রয়োগের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিন দিন চরম হয়ে উঠছে। যে সব দেশে যুদ্ধ চলছে সেখানে ধর্মবিদ্বেষই মূল ইন্ধনরূপে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশ্চাত্যে আজ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষণে ইসলামবিদ্বেষ বিস্তার করা হচ্ছে। এক মহাযুদ্ধের কালোমেঘ ঘনীভূত হয়ে উঠছে, এমন কি সেই যুদ্ধ টুইন টাওয়ার হামলার মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে বলাও অসংগত হবে না। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর রাজনীতিতেও ধর্ম প্রধান ইস্যু। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সবগুলো দেশেই ধর্মীয় সন্ত্রাস থাবা বিস্তার করেছে। সরকারগুলো তা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে কারণ মানুষের ধর্মবিশ্বাসের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই, সেখানে পূর্ণ আধিপত্য বিভিন্ন ধরনের ধর্মব্যবসায়ীদের।

dan-book-cover

দান: ইসলামের অর্থনীতির চালিকাশক্তি

বিষয়বস্তু

ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। জীবনের ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক- সকল বিষয়েই মহান আল্লাহ মানুষকে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থনীতি একটি জীবন ব্যবস্থার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। সেই অর্থনীতি সম্বন্ধেও আল্লাহ দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। তা হলো- ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তি হলো সম্পদের দ্রুত থেকে দ্রুততর আবর্তন অর্থাৎ পুঁজিবাদের ঠিক উল্টো। যেখানে থাকবে না কোনো বৈষম্য, পুঁজিবাদ। কেউ টাকার পাহাড় গড়বে আর কেউ ঠিকমতো তিনবেলা খেতেই পারবে না- এমন অর্থনৈতিক পরিবেশ আল্লাহর অভিপ্রায় নয়। তাইতো তিনি দান-কে গুরুত্ব দিয়েছেন। দান হলো এমন একটি বিষয় যার মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক সামঞ্জস্য নিশ্চিত হয়। সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বিদ্যমান রাখার অন্যতম মাধ্যম হলো দান। এ বিষয়েই এই পুস্তিকাটি রচিত।

islam_nam_thakbe_book_cover

ইসলাম শুধু নাম থাকবে

বিষয়বস্তু

রসুলাল্লাহ বোলেছেন, এমন সময় আসবে যখন- ইসলাম শুধু নাম থাকবে, কোর’আন শুধু অক্ষর থাকবে, মসজিদসমূহ হবে জাঁকজমক পূর্ণ ও লোকে লোকারণ্য কিন্তু সেখানে হেদায়াহ থাকবে না, আলেমরা হবে আসমানের নিচে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব। রসুলের এই হাদীসটি আজ বাস্তব হলো কিভাবে জানতে পারবেন এই বইটিতে।

book_bagh_bon_bonduk

বাঘ-বন-বন্দুক

বিষয়বস্তু

ইংরেজিতে অসংখ্য শিকার কাহিনী রচিত হলেও বাংলাদেশে শিকারের সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা সম্ভবত এটিই প্রথম বই। ১৯৬৪ সালের গোড়ার দিকে ‘মুক্তধারা’ থেকে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। সে সময় বইটি পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে আদৃত হয়। তৎকালীন শিক্ষাবোর্ড বইটিকে দশম শ্রেণির সহপাঠ হিসেবে মনোনীত করে। শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরী, সৈয়দ আব্দুল মান্নান, অধ্যাপিকা আনোয়ারা খাতুনসহ আরো অনেক বরেণ্য লেখক, ব্যক্তিবর্গ ও পত্র-পত্রিকা বইটি সম্পর্কে তাদের সপ্রশংস অভিমত ব্যক্ত করেন। এছাড়া পকিস্তান বেতার থেকেও বইটির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়।
বাঘ-বন-বন্দুক বইটিতে লেখক তাঁর নিজ প্রজন্মের এমন একটি অপ্রকাশিত দিক উন্মোচন করেছেন, যে দিকটি নব প্রজন্মের পাঠকদের কাছে নতুন এবং একেবারে অনাস্বাদিত। অর্ধশতাব্দি আগেও বাংলাদেশের অনেক এলাকা জুড়ে ব্যাপ্ত ছিল গভীর বনভূমি। অনেক শখের শিকারীই তখন এসব বনে চিতা বাঘ, হরিণ, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, বন্য মহিষ, শুকর ইত্যাদি বন্যপ্রাণী শিকার করতেন। হিংস্র পশুর সথে জীবন বাজি রেখে ভয়কে জয় করার মধ্যে যারা আনন্দ খুঁজে পান যৌবনে তাদেরই একজন ছিলেন লেখক। নগরায়ণের হিংস্র থাবার শিকার সেই ভয়ঙ্কর বন আজ ইতিহাসের পাতায় আশ্রয় খুঁজছে। এখন নতুন প্রজন্মের কাছে সেই সুবিশাল অরণ্যের কথা কেবল অবিশ্বাস্যই নয়, কল্পনাতীত।
বিপজ্জনক শিকার পন্নী বংশের একটি বৈশিষ্ট্য; তাই ছোট বেলা থেকেই লেখক বন-জঙ্গলে শিকার করে বেড়িয়েছেন। এ বইয়ের পাতায় পাতায় রয়েছে লেখকের সেইসব দুঃসাহসিক অভিযানের সত্য বর্ণনা। শিকারের উপকরণ ও আয়োজন, অরণ্যের সৌন্দর্য ও রহস্য, জন্তুর ভাষা ও আচরণ, বন্দুকের ব্যবহার ও প্রকরণ, শিকারীর শিড়্গা ও সাধনা প্রতিটি বিষয়ে লেখক এ বইয়ে আকর্ষণীয় তথ্য পরিবেশন করেছেন। শিকার কাহিনীর শিহরণমূলক আবেদনকে ড়্গুণ্ণ না করেও তিনি বাঘ, বন, বন্দুক ও মানুষ সম্পর্কে অনেক কৌতুহলোদ্দীপক সত্য উদ্ঘাটন করেছেন। পাশাপাশি শিকারীদের সম্পর্কে মানুষের মনে প্রতিষ্ঠিত থাকা কিছু ভুল ধারণার অসারতাও তিনি প্রমাণ করেছেন। আশা করা যায় অর্ধশতাব্দীর ব্যবধানে এবং সম্পূর্ণ পরিবির্তিত সময়ে এ বইটির পুনরাবির্ভাব পাঠকবর্গকে রোমঞ্চিত করবে।

allahr_mojeja_book_cover

আল্লাহর মো’জেজা: হেযবুত তওহীদের বিজয় ঘোষণা

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের এমাম মানবজাতির সামনে ইসলামের যে রূপটি তুলে ধোরছেন সেটাই যে শেষ নবীর উপরে নাযেল করা আল্লাহর প্রকৃত ইসলাম তা নিশ্চিতভাবে সত্যায়ন করার জন্য আল্লাহ ২০০৮ সনের ২ ফ্রেব্র“য়ারী নিজে এক বিরাট মো’জেজা সংগঠন করেন, যার সাক্ষী হেযবুত তওহীদের ৩১৮ জন সদস্য সদস্যা। এ মোজেজার মাধ্যমে আল্লাহ জানিয়ে দেন যে, হেযবুত তওহীদ সত্য, এর এমামও হক এবং হেযবুত তওহীদ দিয়েই সারা দুনিয়াতে আল্লাহর সত্যদীন কায়েম হবে অর্থাৎ দাজ্জাল ধ্বংস হবে এনশা’আল্লাহ। সেদিন আল্লাহ যে মো’জেজাগুলি ঘটান সে সম্পর্কে এ বইতে সচিত্র তথ্য ও প্রমাণ উপস্থাপিত হোয়েছে। বইটি পাঠে আরও জানা যাবে, মোজেজা ও কেরামতের পার্থক্য কি, কোর’আন কিভাবে ১৯ সংখ্যার বন্ধনে আবদ্ধ এবং একই রকম সংখ্যার মোজেজা আল্লাহ আবার কি রূপে এমামের ভাষণের সময় ঘটালেন ইত্যাদি।

system_paltai_book_cover

আসুন সিস্টেমটাকেই পাল্টাই

বিষয়বস্তু

প্রচলিত সিস্টেম আমাদের সমাজকে আজ ধ্বংসের একেবারে শেষপ্রান্তে নিয়ে গেছে। পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে আজ কোথাও শান্তি নেই। তাই এই অকার্যকরী সিস্টেমকে বাদ দিয়ে যারা প্রকৃত শান্তিময় সমাজব্যবস্থা রচনা করতে চান, তাদের জন্য এই বইটি পড়া উচিৎ।

e-jatir-paye-book-cover

এ জাতির পায়ে লুটিয়ে পড়বে বিশ্ব

বিষয়বস্তু

মোসলেম জাতি আজ অবহেলিত, অনগ্রসর, দরিদ্র এবং কুসংস্করাচ্ছন্ন। কিন্তু এক পরশপাথরের ছোঁয়ায় এই জাতিটি শ্রেষ্ঠত্বের আসনে অধিষ্টিত হোয়েছিল। আবারও সেই পরশ পাথরের আগমণ ঘোটেছে এবং অচিরেই এই অবহেলিত জাতির পায়ে বিশ্বকে লুটিয়ে পোড়তেই হবে। কিভাবে? জানতে চাইলে আজই বইটি সংগ্রহ করুন।

sammobad-book-cover

শ্রেণিহীন সমাজ, সাম্যবাদ ও প্রকৃত ইসলাম

বিষয়বস্তু

সমাজতান্ত্রিকদেরকে গড়পড়তায় নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এ ধারণা ঠিক নয়। বস্তুত তাদের অধিকাংশই ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব থেকে নিজেদের মননকে মুক্ত করতে সচেষ্ট। বর্তমানে পৃথিবীতে বিরাজিত সবগুলো ধর্মই যখন সঠিক রূপ হারিয়ে বিকৃত হয়ে ধর্মব্যবসায়ীদের পণ্যে পরিণত হয়েছে, যেগুলোকে অপব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধাবাদী গোষ্ঠী মানুষের সমাজকে পশুর সমাজে পরিণত করছে, সেই বিকৃত ধর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়াই স্বাভাবিক। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীরা ব্যক্তিজীবনে যে অতুলনীয় ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং যে দুঃসাহসী সংগ্রামে জীবনপাত করেছেন, এটা হওয়া খুবই স্বাভাবিক ছিল যে, তারা সর্বযুগে পূজনীয় থাকবেন। কিন্তু বাস্তবে সেটা হয় নি। কারণ সমাজতান্ত্রিক আদর্শ মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এককালের সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র আজ ঘোর পুঁজিবাদী দেশে পরিণত হয়েছে, আর নেতারা মার্কস লেনিনের আদর্শ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে পরিণত হয়েছেন গণতান্ত্রিক পুঁজিপতি বুর্জোয়ায়।
সর্বত্যাগী সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা হেযবুত তওহীদ বলতে চাই, আমরাও মানবতার কল্যাণে নিজেদের সকল সম্পদ, জীবন, পরিবার, পুত্র-পরিজন ত্যাগ করেছি। তবে আমাদের জীবন ধন্য যে, আমরা সঠিক প পেয়েছি যা পরীক্ষিত সত্য। তাই ঘুঁণে ধরা সমাজটিকে যারা পুনর্নির্মাণ করতে চান, সর্বপ্রকার অবিচার, অত্যাচার, ধর্মব্যবসা, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও শোষণের প্রতিবাদে যার হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে ওঠে, মহাসত্যের আহ্বানে যাদের হৃদয়তন্ত্রীতে ঝংকার খেলে যায়, সেই মানবধর্মের অনুসারীদের প্রতি আমাদের আহ্বান- আসুন, পথ পাওয়া গেছে।

the_lost_islam_book

The Lost Islam

বিষয়বস্তু

The world today is rife with injustice, anarchy, warfare, bloodshed, killings, rape, unemployment, poverty – in one word, turmoil. The oppressed of the world cry Peace! Peace!! It has become unbearable to live in this world with oppression of the weak by the powerful, the deprivation of the poor by the rich, the injustice carried out on the ruled by the rulers, the victory of falsehood over truth and the deception of the innocent by the sly. Despite the fact that the entire of human race is the progeny of one couple, is one family, people have drawn lines and borders on the face of the earth according to their whims thereby giving rise to prolonged causes of enmity, division among humans and bloodshed. Showing total disregard for the way of life prescribed by the Creator, people have invented various different ways of life to govern themselves by. Little do they realize that for as long as they do not abandon the ways of life of their own making and espouse the system sent by the Creator, there is no way that these conflicts among races, warfare and bloodshed will cease. No matter how efficient law-enforcing agencies or how much efforts are made to restore peace, all will be in vain.

mohasotter_ahoban

মহাসত্যের আহ্বান

বিষয়বস্তু

এই পুস্তিকাটি হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের পাঁচটি হ্যান্ডবিলের সঙ্কলন। হ্যান্ডবিলগুলি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হোয়েছিল। এই পুস্তিকাটিতে প্রকৃত ইসলামের আহ্বান, মো’জেজাসহ হেযবুত তওহীদের বেশকিছু মৌলিক বিষয় উঠে এসেছে।

Salah Book Cover For Web

ইসলামের প্রকৃত সালাহ

বিষয়বস্তু

মানুষের জন্য আলস্নাহর দেয়া জীবন বিধানে সালাতের গুরম্নত্ব ও মূল্য অত্যন্ত অধিক। তাঁর কোর’আনে আল্লাহ আশিবারেরও বেশি স্থানে সালাহ-কে উল্লেখ করেছেন, সালাহ কায়েম করতে বলেছেন। আজ পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ, লক্ষ লক্ষ বিরাট বিরাট সুদৃশ্য মসজিদে দিনে পাঁচবার একত্রিত হয় সালাহ কায়েম করতে, আল্লাহর আদেশ পালন করতে। কিন্তু আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে মো’মেনদের সালাহ কায়েম করতে আদেশ করেছেন সে উদ্দেশ্য সাধিত হচ্ছে না। একশ’ পঞ্চাশ কোটির এই জাতিটি, যে জাতিটি নিজেদের মো’মেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করে, এই জাতিটি আজ পৃথিবীর অন্য সব জাতি দ্বারা পরাজিত, লাঞ্ছিত, অপমানিত, নিগৃহীত। অথচ ইতিহাস বলে, রসুলাল্লাহর সময়ের সেই জাতিটি তৎকালীন বিশ্বে উন্নতি-প্রগতিতে ছিল সবার উপরে। জ্ঞান-বিজ্ঞানে, ঐক্যে-আনুগত্যে তাদের সমকক্ষ কেউ ছিল না। একই সালাহ (নামাজ) আদায় করে, আল্লাহর একই আদেশ পালন করে পরিণতির আকাশ-পাতাল ব্যবধান হলো কেন? জানতে হলে বইটি পড়ুন।

Cover Design

পন্নী পরিবারের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস

বিষয়বস্তু

পন্নী পরিবারের গৌরবময় ইতিহাস হাজার বছরের পুরোনো। কেবল ইসলামের প্রচার প্রসার নয়, ভারতবর্ষের রাজনৈতি উত্থান-পতনে এই পরিবারের সদস্যরা ভূমিকা রেখে আসছেন সেই সুলতানি যুগ থেকে। এমনকি বাংলার স্বাধীন সুলতান ছিলেন আফগানিস্তান থেকে আগত এই পাঠান ‘কররানি’ রাজবংশের সদস্যরা। দিল্লির সম্রাট আকবরের আগ্রাসন থেকে বাংলাকে রক্ষার জন্য সর্বশেষ স্বাধীন সুলতান দাউদ খান কররানি সিংহের বিক্রমে দিল্লির শক্তিশালী সেনাবাহিনীর মোকাবেলা করেন এবং নিজের শির উপহার দেন। পরবর্তী ব্রিটিশ যুগে মুসলিম রেনেসাঁর পুরোধা ছিল পন্নী জমিদার পরিবার। এ পরিবারেই জন্ম নিয়েছেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এক ক্ষণজন্মা মহা পুরুষ যিনি একাধারে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জ্ঞানে সমৃদ্ধ, যিনি ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা-সংবলিত যুক্তিপূর্ণ ও প্রামাণ্য প্রভূত গ্রন্থাবলি রচনা করে জঙ্গিবাদ, ধর্মব্যবসা, ধর্মের নামে অপরাজনীতি, সাম্প্রদায়িকতা ও ইসলাম বিদ্বেষের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। এ বইটিতে তাঁর কর্মময় জীবনের উপর বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।

potraboli_book_cover

বাংলাদেশ সরকারের প্রতি যামানার এমামের পত্রাবলী

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের সূচনালগ্নেই এমামুযযামান এর কয়েকটি মূল নীতি নির্দ্ধারণ করেন যার একটি হোচ্ছে, এই আন্দোলন দেশের প্রচলিত আইনবিরোধী কোন কাজ কোরবে না। এমামের এ নীতি হেযবুত তওহীদের প্রত্যেকে অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেন। তাই ধর্মজীবি ও দাজ্জালের অনুসারী মিডিয়ার অপপ্রচারে প্রভাবিত হোয়ে প্রশাসন সন্দেহমূলকভাবে আজ পর্যন্ত ৩৬১ বার এই আন্দোলনের সদস্যদেরকে গ্রেফতার কোরেও তাদের আইনভঙ্গের কোন প্রমাণ পায় নি। তবু হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চোলছে, নির্যাতনও চোলছে। সুতরাং এটা স্পষ্ট যে হেযবুত তওহীদ প্রশ্নে প্রশাসনের অবস্থান সঙ্গতিপূর্ণ নয়। প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের অধিকাংশ কর্মকর্তা হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে নিশ্চিন্ত কারণ তারা হেযবুত তওহীদের সম্পর্কে তদন্ত কোরে এর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জেনেছেন। কিন্তু প্রশাসনের উচ্চ ও নিু পর্যায়ের অনেকে এখনও প্রকৃত সত্য না জানার কারণে মিডিয়ার অপপ্রচার দ্বারা প্রভাবিত। প্রশাসনের মধ্যে এই দ্বিধাবিভক্তি থাকায় এবং কোন সুনির্দিষ্ট নীতি না থাকায় হেযবুত তওহীদের কর্মীরা প্রশাসন কর্তৃক নির্মম নির্যাতন ও হয়রানীর শিকার হোয়েই যাচ্ছেন, আবার আদালত থেকে নির্দোষ ঘোষিত হোচ্ছেন। এ অন্যায়ের নিরসনকল্পে মাননীয় এমামুযযামান ২০০৮ সনে গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারকে একটি সমঝোতায় আসার প্রস্তাব করেন। অপর এক চিঠিতে তিনি প্রমাণ উপস্থাপন করেন যে বল প্রয়োগে ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ দমন করা সম্ভব নয়। তিনি এ বিষয়ে সরকারকে সহায়তা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এমন আরও বেশ কয়েকটি চিঠি তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করেন যেগুলি এ বইয়ে সংকলিত হোয়েছে।

divide-and-rule-book-cover

DIVIDE & RULE -শোষণের হাতিয়ার

বিষয়বস্তু

একতাই বল- কথাটা আমরা সকলেই জানি। একটি জাতির প্রধান শক্তিই হলো সেই জাতির সদস্যদের মধ্যে ঐক্য। কিন্তু যুগে যুগে শাসক শ্রেণি এই ঐক্যটাই নষ্ট করতে চেয়েছে। তারা চেয়েছে, একটি জাতিকে যতটা পারা যায় বিভক্ত করে দিতে হবে। জাতির মধ্যে যত বিভক্তি থাকবে ততই জাতিটি তাদের অনুগত থাকবে। তাদের শাসনযন্ত্র ততই সুদৃঢ় হবে, জাতিটিকে শোষণ করা তাদের জন্য ততই সহজ হয়ে পড়বে। তাই তো শাসকদের একটি সাধারণ নীতি হলো DIVIDE & RULE – যা তাদের শোষণের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।

dasotto_book_cover

জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাই দাসত্ব

বিষয়বস্তু

ইসলামের উপর অপবাদ দেওয়া হয় যে, ইসলামে নাকি দাসপ্রথাকে উৎসাহিত করা হোয়েছে, এখানে নাকি যুদ্ধবন্দীদের দাস-দাসীরূপে ব্যবহার করা যায়। অপবাদআরোপকারীরা এ প্রসঙ্গে কোর’আনের কিছু আয়াতও তুলে ধরেন। এসব আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা তুলে ধোরতে ব্যর্থ আমাদের সমাজের আলেম সাহেবরা দুর্বল প্রতিবাদ করেন যে, ‘হ্যাঁ, দাসপ্রথা আছে, কিন্তু ইসলাম দাসদেরকে অনেক অধিকারও দিয়েছে।’ অথচ প্রকৃত সত্য হোল, ইসলাম দাসপ্রথা বিলুপ্ত কোরেছে আর ইহুদি খ্রিস্টান বস্তুবাদী ‘সভ্যতা’ তথা দাজ্জাল এর বিশ্বায়ন কোরেছে। প্রকৃত ইসলামের সমাজব্যবস্থা হোচ্ছে সেবাভিত্তিক। সেখানে মানুষ মানুষকে ভালোবেসে সেবা কোরে যায়, অন্যকে সাহায্য কোরে, দান কোরে, খাইয়ে তৃপ্তি লাভ করে। অপরপক্ষে দাজ্জাল সর্বপ্রকার সেবাকেই দাসত্বে এবং পণ্যে রূপান্তরিত কোরেছে। ফলে গোটা সমাজব্যবস্থা হোয়ে গেছে চরম স্বার্থকেন্দ্রিক। রাস্তায় কেউ মরে পড়ে থাকলেও কেউ ফিরে তাকায় না। যে শ্রমব্যবস্থা অনুসরণের ফলে এমন রাষ্ট্রনায়ক সৃষ্টি হোয়েছে যিনি দীর্ঘ মরুপথের অর্ধেক রাস্তা ভৃত্যকে উটের পিঠে বসিয়ে রশি ধোরে হেঁটে চোলেছেন, সেই শ্রমব্যবস্থার রূপরেখা মানবজাতিকে উপহার দেওয়াই এই বইটির লক্ষ্য।

book_dajjal

দাজ্জাল? ইহুদি-খ্রিষ্টান সভ্যতা!

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর থেকে মুসলিম উম্মাহর ঘরে ঘরে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা চলে আসছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী বহু ইসলামী চিন্তাবিদ, জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিত্ব এবং আলেম মাওলানারা দাজ্জালকে নিয়ে অনেক বই লিখেছেন, গবেষণা করেছেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ তারা রসুলাল্লাহর দাজ্জাল সম্পর্কিত রূপক বর্ণনাগুলোকেই বাস্তব হিসেবে ধরে নিয়ে এক মহা শক্তিশালী দানবের আশায় বসে আছেন। তাদের এই বিকৃত আকীদার ফলশ্রুতিতে তারা ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে আসা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব অস্বীকারকারী এবং নিজেকে রব দাবিদার দাজ্জালকে চিনতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না যে তাদের অজান্তেই মানবজাতির মহাবিপদের ঘণ্টা বাজিয়ে আজ থেকে ৪৮১ বছর আগেই দাজ্জালের জন্ম…

sufibad_book_cover

বর্তমানের বিকৃত সুফিবাদ

বিষয়বস্তু

ইসলাম সহজ, সরল ও ভারসাম্যযুক্ত এক জীবনব্যবস্থা। দেহ-আত্মা, শরিয়াহ-মারেফতের এক অনন্য ভারসাম্যপূর্ণ জীবন বিধান। কিন্তু সুফিাবাদের বিকৃতির কারণে এই ভারসম্য আজ সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে গেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বইটি সংগ্রহ করুন।

Proposal-of-hezbut-tawheed

চলমান সঙ্কট নিরসনে হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবনা

বিষয়বস্তু

সমগ্র মানবজাতি আজ নানাবিধ সমস্যায় জর্জড়িত। দুর্বরের উপর সবলের অত্যাচারে, দারিদ্রের উপর ধনীর বঞ্চনায় শোষণে, শাসিতের উপর শাসকের অত্যাচারে, ন্যায়ের উপর অন্যায়ের প্রতাপে আজ পৃথিবীর মানুষ অতিষ্ট। চারদিক থেকে আর্তমানবতার হাহাকার উঠছে- ‘শান্তি চাই, শান্তি চাই’। কিন্তু সেই কাঙ্ক্ষিত শান্তি মিলছে কি? হেযবুত তওহীদ বলছে, মানবতার এই চূড়ান্ত বিপর্যয়ের কারণ একটাই। তা হলো, জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে আল্লাহর হুকুমকে প্রত্যাখ্যান করে ইবলিশ তথা মানুষের তৈরি জীবন ব্যবস্থাকে মেনে নেয়া।
সু সংবাদ এই যে, এই অন্যায় অশান্তি থেকে মুক্তির পথও আল্লাহ তার অশেষ করুণায় হেযবুত তওহীদকে দান করেছেন। তা হলো, আবারও পুরো মানবজাতিকে আল্লাহর দেওয়া সত্য দীনে প্রত্যাবর্তণ করতে হবে। এক আল্লাহর সার্বভৌমত্বকে স্বীকার করে নিয়ে জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে তার বাস্তবায়ন করতে হবে। তবেই এই চলমান সঙ্কট থেকে মানবজাতির মুক্তি মিলবে।