আমরা পাঁচদফা র্কমসূচীর মাধ্যমে একটা জাতি গঠনরে চেষ্টা করছি যে পাঁচদফার প্রথমটইি হচ্ছে ঐক্য। আমরা জানি রসুলরে ইন্তেকালের পর ভ্রাতৃঘাতী দু’টি যুদ্ধ সংগঠতি হয়, উষ্ট্ররে যুদ্ধ এবং সফ্ফিনরে যুদ্ধ। এ যুদ্ধে উভয়পক্ষে রসুলরে হাতে বায়াত গ্রহণ করা জললি কদর সাহাবি ছলিনে যারা দুই পক্ষে দাঁড়য়িে যুদ্ধ করছেনে। আমরা জানি ঐক্য থকেে বরে হয়ে গলেে তার গলা থকেে ইসলামরে রজ্জু খুলে যায়। আমি মাননীয় এমামরে মাধ্যমে এই আকদিাটা স্পষ্ট হতে চাই যে, তাদরে সর্ম্পকে আমরা কি ধারণা পোষণ করব?
সফ্ফীনরে যুদ্ধ এবং উষ্ট্ররে যুদ্ধে যুদ্ধে হাজার হাজার সাহাবি শহীদ হয়ছেনে। এখন আমরা কোন পক্ষে ঠিক বলব? আমরা জানি রসুল জাহেলি সমাজরে সইে অনক্যৈ, র্স্বাথপরতায় নমিজ্জতি থাকা জাতটিকে ঐক্যবদ্ধ করলনে, এটা রসুলরে পক্ষে মোটওে সহজ কাজ ছিল না। এখনও আরবে দেখা যায় এক গোত্র আরকে গোত্রকে পাত্তা দয়ে না, ক্ষমতার বড়াইয়রে দ্বন্দ্ব, গোত্রীয় অহংকার। রসুলরে প্রচষ্টোয় জাতি ঐক্যবদ্ধ হওযার পর এই গোড়ামি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে নাই। হ্যাঁ, অবশ্যই তিনি পাঁচদফার ভিক্তিতে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করছেলিনে। কন্তিু তিনি চলে যাওয়ার পর মাথাচাড়া দয়িে উঠল ভন্ডবনবীরা। তাদরেকে দমন করলনে আবু বকররে (রা.) নেত নেত্বতে তাঁর সেনানায়কগন। উমররে (রা.) সময় জাতির পদানত ভূভাগরে সীমানা তখন আলকেজান্দ্রয়িা থাকে সরিয়া, ইরাক ও পারস্য সাম্রাজ্য র্পযন্ত র্স্পশ করছে। এ জাতরি মধ্যে তখন নতুন নতুন লোকরে আগমন ঘটছেলি যাদের তখনো আকিদা (ইসলাম সর্ম্পকে সামগ্রকি ধারণা) পরষ্কিার হয় নি। তারা অনকেইে ভয়ে ইসলামে এসছেলি এই ভাবে যে যহেতেু মুসলমানদরে দখলে সব চলে এসছেে আমি না আসলে সুযোগ সুবধিা পাব না র্অথাৎ নজিদেরে র্স্বাথে এর মধ্যে ইহুদসিহ অন্যান্য ষড়যন্ত্রকারীরা যারা রসুলরে সময় মাথাচাড়া দয়িে উঠতে পারেনি কিন্তু রসুলসহ সহ তাঁর সাহাবীরা অধকিাংশ আল্লাহর দরবারে চলে যাবার পর তাদরে ষড়যন্ত্র ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করছেলি। এসবরে কারণে তখন এই ঐক্যবনিষ্টরে ঘটনাগুলো ঘটছে।
আপনারা ইতহিাস র্পযালোচনা করলে দখেবনে যে উষ্ট্ররে যুদ্ধ হওয়ার কথা ছলি না। আলী (রা.) ও আম্মা আয়শো (রা.) পরস্পররে মধ্যে সমঝোতায় পৗেঁছছেলিনে। কিন্তু রাতের বেলায় যখন উভয়পক্ষের সেনারা যার যার শিবিরে ঘুমিয়ে আছে তখন মোনাফকেরা একদল আরকেদলরে উপর তীর নিক্ষেপ শুরু করছে। স্বভাবতই অর্তকতি হামলায় জগেে ওঠে অপরপক্ষে মুসলমিরা এবং তারা ধরইে নেন যে অপরপক্ষে চুক্তভিঙ্গ করছে। তারাও পাল্টা হামলা শুরু করেন। উভয়ক্ষেই মনে করতে থাকে যে অপরপক্ষে চুক্তি ভঙ্গ করছে। কিন্তু আসলে এই লড়াইটা ঘটতে বাধ্য করছেে একদল র্স্বাথান্বষেী ইহুদি গুপ্তচর। এটা ইতহিাসে রয়েছে। যাই হোক, শেষ কথা হলো যুদ্ধ হয়ছেে যদওি তা কাক্সক্ষতি ছিল না। ইতহিাসরে বহু দুঃখজনক ঘটনার মধ্যে এগুলো অন্যতম ছিল। এই যুদ্ধে সূত্রপাত হয়েছিল আরবদরে মধ্য থাকে জাহলেয়িাত সর্ম্পূণরূপে দূরীভূত না হওয়ার কারণ।কিন্তু এ ঘটনাগুলি ঘটার পর জাতি আবারো ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, তারা আল্লাহর হুকুম প্রত্যাখ্যান করেনি, জাতীয় জীবনে তার র্চচা করে গিয়েছিল। এখন ইসলামরে এই দুঃখজনক অধ্যায়গুলি নয়িে দ্বন্দ্বে মারামারতিে লপ্তি থকেইে আজকরে এই শরিয়া সুন্নরি জন্ম। সইে মতানক্যৈরে দয়োল আজকে পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে পুড়য়িে ছারখার করে দিচ্ছে। কাজইে এই ঘটনাগুলো যাতে আর জাতরি মধ্যে ঘটতে না পারে সজেন্য আমাদরে শক্তিগ্রহন করতে হবে। এ ঘটনাগুলোর ফয়সালা আমরা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিবে। আমরা বলব না কার পক্ষে কে শহীদ হল, কে নিহত হল, কে জাহান্নামে গলে। আমাদরে এটা নিয়ে এখন মারামারি করার, বাদানুবাদ করার প্রয়োজন নইে। বরং আমাদরে চষ্টো করতে হবে পুনরায় তাদরে মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করা। শয়তান ও মুনাফকিদরে চক্রান্তে কারণে সটো হয়েছিল, জাতিয় জীবনে যাতে আর না হয় এর শান্তি হিসেবেই আমরা এই অর্ত্মদ্বন্দ্বমূলক যুদ্ধগুলোকে দেখবে।