সারকথা
সাতক্ষীরা, কালীগঞ্জ থানার জিডি- ৬৪৯, তারিখ- ১৭/০৫/২০০৭ ইং, ধারা- ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪।
সন্দিগ্ধ আসামী ১. মোঃ মিজানুর রহমান টিটু (২৮),
২. মোসাঃ রেশমা আক্তার বকুল (২৫),
৩. মোসাঃ রেহেনা আক্তার লিপি (২২) এবং
৪. মোসাঃ খাদিজা আক্তার (১৪)
প্রকৃত ঘটনাঃ এ যামানার এমামের অনুসারী হেযবুত তওহীদ সদস্য-সদস্যাগণ সাতক্ষীরা, কালিগঞ্জ থানাধীন সমগ্র এলাকায় প্রকাশ্যে সর্বশ্রেণির মাঝে শান্তিপূর্ণ উপায়ে প্রকৃত এসলাম প্রচার করায় স্থানীয় লেবাসধারী ধর্মজীবী মোল্লা শ্রেণি, ও কতিপয় স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্র করে নিষিদ্ধ সংগঠনের জঙ্গি সদস্যরা এলাকায় নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে বলে যৌথবাহিনীর কাছে ভ্রান্ত তথ্য দিলে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা হেযবুত তওহীদ সদস্যদের নিজ নিজ বসতবাড়ি থেকে গ্রেফতার করে থানায় এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদসহ অনুসন্ধান করে হেযবুত তওহীদ নিষিদ্ধ নয়, এ আন্দোলনের সদস্য-সদস্যারা কোন নাশকতা সৃষ্টির কাজে জড়িত নয় মর্মে নিশ্চিত হয়েও আটককৃতদের সন্দিগ্ধ আসামী হিসাব আদালতে সোপর্দ করে।
পুলিশ ফরোয়ার্ডি-এর বক্তব্যঃ ধারনা করা হইতেছে যে, তাহারা যে কোন জঙ্গি কর্মকান্ডে সাথে জড়িত আছে। যাহাতে দেশের যে কোন স্থানে তাহাদের দ্বারা জঙ্গি সংগঠন সৃষ্টি হইতে পারে। তাহারা হেযবুত তওহীদ নামীয় সংগঠন তৈরী করিতেছে। তাহাদের সংগঠনের প্রধান জনৈক মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী। এ ব্যাপারে ব্যাপক অনুসন্ধান পূর্বক তাহাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জয়েন্ট ইন্টারগেশন শেল কর্তৃক জ্ঞিাসাবাদের প্রয়োজন হইতে পারে।
তদন্ত প্রতিবেদনঃ …………. এলাকায় গোপন ও প্রকাশ্য তদন্তে ও তাদের বিরুদ্ধে তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায় নাই। ……. তদন্তে ও জেলা বিশেষ শাখায় তথ্যাদি সংগ্রহ করে দেখা যায় যে, তাহারা সরকার কর্তৃক কোন নিষিদ্ধ ঘোষিত দল বা সংগঠন নহে। তদন্তকালে তাহাদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার নাশকতামূলক তথ্যের সন্ধান পাওয়া যায় নাই।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ০৮/০৬/২০০৭ ইং