হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

ঢাকা, দঃ কেরাণীগঞ্জ থানার জিডি- ৪৭৬

সারকথা
ঢাকা, দঃ কেরাণীগঞ্জ থানার জিডি- ৪৭৬, তারিখ- ০৯/০৭/২০১০ ইং, ধারা- ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪
সন্দিগ্ধ আসামী     ১. মোঃ মিরাজুল ইসলাম মিন্টু (৩০) ও
২. মোঃ কাইয়ুম (২৮)

প্রকৃত ঘটনাঃ হেযবুত তওহীদ সদস্যদ্বয় অত্র থানাধীন চরমীরেরবাগ এলাকায় বসবাসকারী বাড়ি মালিকদের অনুমতি স্বাপেক্ষে প্রকাশ্যে বাসা বাড়িতে যেয়ে যেয়ে সর্বসাধারণের মাঝে দাজ্জালে প্রকৃত পরিচয় প্রকাশসহ প্রকৃত এসলাম প্রচারকালীন স্থানীয় লেবাসধারী জনৈক্য মোল্লা চরমোনাই পীরের কথিত মুরিদ, স্থানীয় মসজিদের অনিয়মিত ইমাম ষড়যন্ত্র করে এলাকার উচ্ছৃঙ্খল ও দাঙ্গাবাজ প্রকৃতির কতক যুবক সাথে নিয়ে হেযবুত তওহীদ সদস্যদ্বয়কে আটক করে নিষিদ্ধ সংগঠনের জঙ্গি সদস্যা আটক করে রেখেছি বলে থানায় সংবাদ দিলে ও/সি’র নির্দেশে উক্ত এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা টহল পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে তাদেরকে হেফাজতে নিয়ে থানায় এনে আন্দোলন ও প্রকাশনাসমূহ সম্পর্কে ব্যাপক অনুসন্ধান করে অপরাধমূলক কোন কিছু না পেয়েও তাদেরকে সন্দিগ্ধ আসামী হিসাবে আদালতে সোপর্দ করে।

পুলিশ ফরোয়ার্ডি-এর বক্তব্যঃ ……….অজ্ঞাত ব্যক্তি মোবাইল ফোনে জানায় যে, দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন চর মীরেরবাগ গ্রামে দুইজন বহিরাগত পুরুষ বাড়িতে বাড়িতে গিয়া সন্দেহ জনকভাবে জঙ্গি তৎপরতাসহ বিভিন্ন লিফলেট বিতরণ এবং লোকজনকে একত্রিত করে নানা রকম বিভ্রান্ত বক্তব্য প্রদান করিতেছে। প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে ঘটনার স্থলে পৌছাইয়া আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তাহারা হেযবুত তওহীদ নামের একটি ইসলামী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য ও প্রচারক বলিয়া জানায়। উক্ত গ্রামের লোকজন পুলিশের উপস্থিতিতে উত্তেজিত ও মারমুখি হইয়া উঠে। ধৃত আসামীদের আচার-আচরণ ও কথাবার্তা ব্যাপক সন্দেহ জনক হওয়ায় উক্ত বিষয়ে তদন্ত অব্যাহত রহিয়াছে। ধারণা করা হইতেছে তাহারা বিশেষ জঙ্গি সংগঠনের সহিত জড়িত।

তদন্ত প্রতিবেদনঃ আসামীদের বিরুদ্ধে জিডি ঘটনার বিষয়ে স্থানিয়ভাবে প্রকাশ্য ও গোপনে ব্যাপকভাবে তদন্ত করি। তদন্তকালে ও আসামীদের হেফাজতে থাকা বই পর্যালোচনায় ইসলাম বিরোধী ও জঙ্গি সংগঠনের কোন কিছু পরিলক্ষিত হয় নাই। কোন অপ্রীতিকর কাজের সহিত জড়িত আছে মর্মে কোন স্বাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায় নাই।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ০৮/০৮/২০১০ ইং।

সার্চ করুন

যুক্ত হোন আমাদের ফেসবুক পেজের সাথে...