জাতির ঐক্য এতটাই প্রয়োজনীয় (Vital) বিষয় যে একটি জাতি, একটি সংগঠন যতই শক্তিশালী হোক যতই উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র-শস্ত্র থাকুক, যতই ধন-সম্পদের অধিকারী হোক, যদি তাদের
মনে রাখতে হবে, সবচেয়ে জঘন্য মিথ্যা হলো যে মিথ্যা ধর্মের নামে করা হয়, আলস্নাহর নামে করা হয়। পলিটিক্যাল ইসলামের বড় বড় নেতারা এই জঘন্য মিথ্যাটিকেই
একটি জিনিস লক্ষণীয় আলস্নাহ পবিত্র কোর’আনে উপদেশ দেন মানবজাতিকে কিন্তু হুকুম দেন শুধু মো’মেনদেরকে। যেমন শিক্ষক তার ক্লাসে যে সকল ছাত্র বাধ্য ও মনোযোগী শুধু
আদম (আ.) থেকে শুরু করে শেষ নবী মোহাম্মদ (স.) পর্যন্ত ইসলামের মর্মবাণী ছিল একটিই। তওহীদ- লা ইলাহা ইলল্লালল্লাহ হ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি
যারা প্রচলিত রাজনীতির আদলে ইসলামকে পুনর্নিমাণ করতে চাচ্ছেন তাদের প্রতি বিনীত আরজ, এই গণতান্ত্রিক রাজনীতির ফরমেটটা ব্রিটিশ শাসকরা তৈরি করেছিলেন এবং আমাদের উপমহাদেশেও সেই পদ্ধতিটি
স্বাধীনতার পর থেকে বারবার বাংলাদেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। হাজারো মায়ের বুক খালি হয়েছে, হাজারো সšত্মান এতিম হয়েছে, দেশের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট
মুক্তবুদ্ধির চর্চা আসলে কী? বুদ্ধিকে কে বন্দীকে করে রেখেছে যে তাকে মুক্ত করার প্রয়োজন পড়লো? এর উত্তর সকলের জানা। যুগে যুগে ফতোয়ার চোখরাঙানি মানুষের স্বাধীন
ধর্মীয় অনুভূতিগুলো কীভাবে আমাদের সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলকে প্রভাবিত করে সেটা যারা জঙ্গিবাদ ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা শিল্পসংস্কৃতি সমাজপরিবর্তনের হাতিয়ার আর
Laws are for survivors -আইন জীবিতদের জন্য। মৃত ব্যক্তির জন্য আইনের দরকার নেই। বর্তমান বলে আসলে কিছু নেই, কারণ যে মুহূর্ত এখনও আসে নি, তা
মানুষ বিশ্বাসগতভাবে আজ মূলত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে আছে। একদল ধর্মকে সমর্থন করে আরেকদল করে না। দ্বিতীয় দলের মধ্যে অনেকেই ধর্মের প্রতি তাদের অবজ্ঞাকে প্রকাশ