বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে আমরা স্পষ্ট দেখতে পারি যে বর্তমানে ধর্ম বিশ্বের নাম্বার ওয়ান ইস্যু। বিশ্ব রাজনীতি ও সামজিক প্রেক্ষাপট, উভয়ক্ষেত্রেই ধর্মকে ব্যবহার করা হচ্ছে।
গতকাল ছিল ঐতিহাসিক ১২ রবিউল আউয়াল। দেশজুড়ে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও শ্রদ্ধার সাথে পালিত হল দিনটি। এই দিনটি উদ্যাপন করা বেদাত কিনা, অথবা একে ঈদে মিলাদুন্নবী
হেদায়হ (সঠিক পথ নির্দেশনা) ও সত্যদীন দিয়ে আল্লাহ আখেরী নবী বিশ্বনবী মোহাম্মদ (স.) কে পাঠিয়েছেন তিনি যেন এটাকে অন্য সমস্ত দ্বীনের, জীবনব্যবস্থার উপর প্রতিষ্ঠা করেন।
জঙ্গিবাদ বর্তমান পৃথিবীর এক প্রবল সংকট। বাংলাদেশ সরকার এ সংকট মোকাবেলায় আগাগোড়াই বেশ তৎপরতা প্রদর্শন করেছে। আমরা দেখেছি আফগানফেরতা বাংলাদেশিদের দ্বারা যখন এদেশে জঙ্গিবাদের প্রসার
আপনারা নিশ্চয়ই বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতি, আঞ্চলিক পরিস্থিতি এবং দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি সম্পর্কে সজাগ ও সচেতন আছেন। চারদিকে দৃষ্টি মেলে দেখুন- অস্ত্র ব্যবসায়ী সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তিগুলো গত কয়েক
আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে মানবজাতিকে এই দীন প্রদান করেছেন সেই উদ্দেশ্যই এখন বদলে গেছে। মানব সৃষ্টির প্রারম্ভের ঘটনাগুলির মধ্যে ইসলামের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। আল্লাহ যখন
আম্মার ইবনে ইয়াসীর (র.) আল্লাহর রসুল (সা.) যখন তওহীদের দিকে মানুষকে আহ্বান করতে শুরু করেন তখন যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় জীবন সম্পদ সঁপে দিয়ে তাঁর পাশে
এই দীনের প্রবেশদ্বার (Entrance) হচ্ছে তওহীদ- “আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে হুকুমদাতা মানবো না” এই সাক্ষ্য দেওয়া। মুসলিম বলে কথিত জাতিটি আজ এই তওহীদে নেই যা
ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট আসন্ন। জনসাধারণ এই সংকট মোকাবেলায় কী প্রস্তুতি নিচ্ছেন? গত কয়েক দশক থেকে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির সবচেয়ে বিপজ্জনক দিকটি হচ্ছে এখানে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা
বিশ্ব রাজনীতি অর্থনীতি ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে এখন ধর্ম এক নম্বর ইস্যু। পাঁচ শতাব্দী আগে ইউরোপে বস্তুবাদী ধর্মহীন একটি সভ্যতার উন্মেষ ঘটে এবং পরবর্তী সময়ে তারা