ইলিয়াস আহমেদ: মুসলমানিত্ব, ঈমানদারী এসব দেখানোর বিষয় না। দাড়ি-টুপি ধারণ করলেই কেউ মুসলিম হয়ে যায় না, মো’মেন হয়ে যায় না, জোব্বা-পাগড়ি পড়লেই পরহেজগার হয়ে যায়
রিয়াদুল হাসান: জাতীয় জীবনে ইসলাম প্রতিষ্ঠাকামী দলগুলোর এমন অগণিত আন্তরিক কর্মী আছেন যাদের ত্যাগ সত্যিকার অর্থেই উদাহরণযোগ্য। ইসলামের জন্য তারা যে কোনো মুহূর্তে জীবন পর্যন্ত
আজ সমস্ত পৃথিবী এক সাংঘাতিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। পৃথিবীময় যুদ্ধ-রক্তপাত, হানাহানি, হত্যা, গুম, দ্বন্দ্ব-সংঘাত, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জ্বালানি সংকট সব মিলিয়ে সর্বত্র এক
মো. মশিউর রহমান: “বর্তমানে আমাদের দেশসহ সারা পৃথিবীতে চলমান সংকটের সমাধান একমাত্র আমাদের কাছেই আছে”- কথাটা শুনতে অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, বিশ্বাস নাও
আফ্রিকা থেকে শুরু করে ইন্দোনেশিয়া পর্যন্ত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সকল দেশে আজ একটি অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। ঘন ঘন সরকার পরিবর্তন, আন্দোলন, ভাংচুর, হরতাল, জ্বালাও পোড়াও
শিক্ষা একটা ব্যবস্থা বা সিস্টেম, আর ব্যবস্থা বিষয়টিই হলো সামষ্টিক। ব্যক্তি প্রকৃতিগতভাবেই জ্ঞান অর্জন করে, সে প্রকৃতি থেকে শিক্ষা নেয়, মানুষ থেকেও নেয়। সে নিজেকে
আজ বৃষ্টিবিঘ্নিত দিনেও থেমে নেই হেযবুত তওহীদের কোনো একটি কর্মসূচি। শহীদী জামে মসজিদের কনফারেন্স হলে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি, বেগমগঞ্জ ও কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
হেযবুত তওহীদের উপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা পালাতে পারবে না ইনশা’আল্লাহ। এই বাংলার মাটিতে সন্ত্রাসীদের জায়গা নেই। সচেতন জনতা হেযবুত তওহীদের সঙ্গে আছে। তারা সন্ত্রাসমুক্ত অসাম্প্রদায়িক
হেযবুত তওহীদের পাবনা কার্যালয়ে সদস্যদের উপর আকস্মিক হামলা চালিয়েছে একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী। গত ২৩ আগস্টের ঘটনায় সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের আঘাতে নিহত হন হেযবুত তওহীদের একজন কর্মী,
মুস্তাফিজ শিহাব:মানুষ যে সমাজ বা রাষ্ট্রে বসবাস করে সে সমাজ বা রাষ্ট্র থেকে সে মূলত দুইটি জিনিসের প্রত্যাশা করে। একটি হচ্ছে শান্তি ও অপরটি নিরাপত্তা।