প্রশ্ন: শুকর খাওয়া হারাম। সেই শুকরের অগ্নাশয়ের হরমোন ব্যবহার করে কৃত্রিম ইনুসলিন তৈরি করা হয়, সুতরাং সেটাও নিঃসন্দেহে হারাম। প্রশ্ন হলো, হেযবুত তওহীদের সদস্যরা কি
ইসলামি স্বর্ণযুগ বলতে অষ্টম শতাব্দী থেকে চতুর্দশ শতাব্দী পর্যন্ত ইসলামের ইতিহাসে সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং বৈজ্ঞানিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়ার সময়কালকে বোঝায়। এই সোনালি যুগের সূচনা হয় ৬২২
৫৭০ খ্রিষ্টাব্দ। আরবে তখন আইয়্যামে জাহেলিয়াত, অজ্ঞানতার যুগ, অন্ধত্বের যুগ। ইবরাহীম (আ.) ও ইসমাঈল (আ.) যে তওহীদের শিক্ষায় জাতিকে আলোকিত করে গিয়েছিলেন, সেই আলো আর
বিশ্বজুড়ে অন্যায় অপশক্তির জয়জয়কার। পরাশক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর অন্যায্য আবদার-দাবি জানমাল দিয়ে মিটিয়ে যেতে হচ্ছে অনুন্নত, দুর্বল, পিছিয়ে পড়া রাষ্ট্রগুলোকে। তাদের যেন কিছুই করার নেই। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন
বর্তমানে মধ্যযুগ কথাটি শুনলেই আমাদের চিন্তার জগতে ভেসে ওঠে মধ্যযুগীয় বর্বরতার সেই কলঙ্কজনক অধ্যায়ের কাল্পনিক দৃশ্য। বাস্তবের সাথে সেই কল্পনার মিল কতটুকু বা আদৌ কোনো
প্রায় আটাশ বছর হয়ে গেল হেযবুত তওহীদ আল্লাহ-রসুলের প্রকৃত ইসলাম নিয়ে মাঠে-ময়দানে কাজ করছে। আমাদের পত্রিকা, বই, হ্যান্ডবিলে, লক্ষ লক্ষ সমাবেশে, অনলাইন-অফলাইনে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা
মানুষ আল্লাহ তায়ালার এক অসাধারণ সৃষ্টি। মানুষ শুধু দেহধারী প্রাণী নয়, তার একটি আত্মাও আছে। দেহ ও আত্মার সমন্বয়ে সে এক ভারসাম্যপূর্ণ সৃষ্টি। মানুষের ইহকাল
জনগণ রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক উপাদান। সরকার হচ্ছে রাষ্ট্রের মস্তকতুল্য এবং জনগণ তার দেহ। দেহকে গুরুত্বহীন মনে করা তাই বিরাট বোকামি। যখন কোনো রাষ্ট্র তার জনগণের
কোর’আনে বর্ণিত বনি ইসরাইলদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উল্লেখ করার মাধ্যমে আমার এই লেখাটি শুরু করতে চাই। ঘটনাটি হল- আল্লাহ বনী ইসরাইলদের একটি গরু কোরবান
ছোট্ট জামিলা বাবার কাছে অলি-আওলিয়া, জান্নাত, জাহান্নাম, হাশর, কিয়ামত আরও কত শত ধর্মীয় বিষয়ের গল্প শুনে শুনে রোজ ঘুমাত। আজ আর সে ছোট নেই, চার