আমাদেরকে অনেকেই প্রশ্ন করেন, “আপনারা যে বলেন দেশকে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, অপরাজনীতি থেকে, সর্বোপরি অনিবার্য বিশ্বযুদ্ধের করাল থাবা থেকে নিরাপদ রাখার জন্য যে আদর্শ দরকার সেটা
ইসলাম নারীকে যে স্বাধীনতা দিয়েছে সে স্বাধীনতা তৎকালীন আরবে চিন্তাও করা যেত না। তৎকালীন আরব যেখানে কন্যা সন্তান জন্ম হলে পিতা-মাতার মুখ কালো হয়ে যেত,
মানবতার কল্যাণে নিবেদিত অরাজনৈতিক ধর্মীয় সংস্কারমূলক আন্দোলন হেযবুত তওহীদ বিগত ২৭ বছর যাবৎ দেশ ও জাতির কল্যাণে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছে। হেযবুত তওহীদ জাতির সবচেয়ে
মানবজাতির ইতিহাসে যত বিপর্যয় ঘটেছে তার পেছনে বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস বিজড়িত রয়েছে। পৃথিবীর বহু বড় বড় জাতি মোনাফেকদের কারণে তাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, স্বাধীনতা, স্বকীয়তা সব
পেশাগত কারণে আমাকে সারাদিন বাইরে কাটাতে হয়। সকালবেলা বের হলে অনেক সময় রাত দুটোয়ও বাসায় ফেরা হয়। আর দুপুরের খাওয়া ও সালাহ করতে হয় বাইরেই।
আল্লাহ মুসলিম জাতিকে মানবজাতির মধ্যে সর্বোত্তম জাতি হিসাবে ঘোষণা করেছেন কারণ তিনি এই জাতির উত্থান ঘটিয়েছেন এই জন্য যে, তারা মানবজাতিকে ন্যায়ের নির্দেশ দেবে ও
যারা জাতির কর্ণধার তাদেরকে অবশ্যই ন্যায়, সত্য, হকের পক্ষে দৃঢ়পদ থাকতে হবে। কারণ জাতির কর্ণধারগণ যদি অন্যায় করেন তখনই জঙ্গিবাদের মতো অন্যায়গুলোর বিস্তার ঘটে, সমাজের
“আপনার তাসবিহ পাঠ ও গুণকীর্তন করার জন্য আমরাই কি যথেষ্ট নই?”-যখন আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর খলিফা বা প্রতিভূ প্রেরণের ঘোষণা দিলেন তখন ঠিক এ প্রশ্নটিই করেছিল
জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিজেদের অবস্থানকে নির্ধারণ করে নিয়েছেন তাদেরকে অবশ্যই জঙ্গিবাদ কী কী সেন্টিমেন্ট দ্বারা সৃষ্ট, পুষ্ট ও পরিচালিত হয় তা বিবেচনায় রেখেই কর্মপন্থা নির্দিষ্ট
পুরো মানবজাতিকে আল্লাহর তওহীদের ভিত্তিতে অর্থাৎ সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে, সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে মানবতার কল্যাণে নিবেদিত আন্দোলন হেযবুত তওহীদ। আর