বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে পশ্চিমাদের উন্নতিসাধন দেখে অনেকে একটি ভুল ধারণা করে বসেন যে, ‘যেহেতু হালের অধিকাংশ প্রযুক্তিই পশ্চিমাদের তৈরি, সুতরাং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যে অভিনব
আজ হতে পৌনে চৌদ্দশ’ বছরেরও আগের কথা। তখন আরবের মক্কানগরে এক কথায় অনাথার কুটীরে জন্মগ্রহণ করে এক অনাথ শিশু- নাম রাখা হয় তার মুহম্মদ। শিশু
নারী এবং পুরুষ মিলেই পরিবার এবং সমাজ পরিপূর্ণতা লাভ করে। নারীকে সমাজের মূলধারা থেকে দূরে সরিয়ে রাখলে সামাজিক ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার নারীর জন্য প্রাকৃতিকভাবে
ধনতান্ত্রিক পুঁজিবাদী ব্যবস্থা যে অমানবিক, এটা যে ধনীকে আরও ধনী গরীবকে আরও গরীব করে, একথা আজ যুক্তি-তর্ক দিয়ে প্রমাণ করার দরকার নেই। এই ব্যবস্থার নিষ্ঠুর
ইসলামী জীবনব্যবস্থায় হজ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবাদত। বর্তমানের মুসলিম নামধারী এই জাতিটির নামাজ, রোযা, যাকাত ইত্যাদির মতো হজ সম্পর্কেও আকিদা বিকৃত হয়ে গিয়েছে। তাদের বিকৃত
মুসলিম জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা পাই, ঐ সদ্যপ্রসূত জাতি যার নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-শিশু মিলিয়ে সংখ্যায় পাঁচ লাখও হবে না, অর্থ সম্পদ নেই, প্রাকৃতিক সম্পদ নেই,
আমি কে? মানুষ। মহান আল্লাহর অগণিত সৃষ্টির একটি অংশ। আমাকে মহান আল্লাহ সকল সৃষ্টি থেকে আলাদা করে নিজ হাতে সৃষ্টি করলেন (সুরা সাদ- ৩৫)। কিন্তু
ধনতান্ত্রিক পুঁজিবাদী ব্যবস্থা যে অমানবিক, এটা যে ধনীকে আরও ধনী গরীবকে আরও গরীব করে, একথা আজ যুক্তি-তর্ক দিয়ে প্রমাণ করার দরকার নেই। এই ব্যবস্থার নিষ্ঠুর
রসুলুল্লাহের (স.)- এর সর্বশেষ ইমামতি রসুলাল্লাহর (সা.) রোগের তীব্রতা তখন অত্যধিক। কিছুক্ষণ পর পর জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এন্তেকালের চারদিন আগের ঘটনা। সেদিন তার এমামতিতে সর্বশেষ
বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় সঙ্কট কোনটি এমন প্রশ্নের উত্তরে হয়ত একেক জন একেকটা বিষয় উল্লেখ করবেন। কেউ বলবেন অনৈক্য, নিজেদের মধ্যে হানাহানি, কেউ বলবেন