রসুলাল্লাহর নারী আসহাব রুফায়দাহ (রা.) এর স্মরণে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত একটি নার্সিং কলেজ। পৃথিবীজুড়ে তাঁর নামে এমন আরো অনেক নার্সিং কলেজ ও হাসপাতাল রয়েছে। ইসলামের ইতিহাসে
গণমাধ্যমের বর্তমান যে চেহারাটা আমরা দেখছি এটা কম্পিউটার ইন্টারনেট ইত্যাদি প্রযুক্তির কল্যাণে খুব অল্প সময়ের মধ্যে এতটা উন্নতি লাভ করেছে। এখন তথ্যের যুগ, তাই যে
মানবতার কল্যাণে নিবেদিত হেযবুত তওহীদ আন্দোলনটির প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এমন এক ঐতিহ্যমণ্ডিত ও সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান যাদের এ উপমহাদেশে শিক্ষা, ধর্মবিস্তার, সংস্কৃতি, শাসন, সমাজসেবায় বিপুল অবদান
ধর্ম কথাটির অর্থ হলো ধারণ করা। অর্থাৎ কোনো বস্তুর অন্তর্নিহিত গুণই হল সেই বস্তুর ধর্ম। যেমন-আগুনের ধর্ম পোড়ানো, পানির ধর্ম ভেজানো। আগুন যদি তার পোড়ানোর
আমাদের আজকের আলোচনার প্রসঙ্গ – ইসলামে নারীশিক্ষা। শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি সভ্য হতে পারে না। ইসলাম এসেছে মানবজাতিকে সভ্যতা উপহার দিতে, তাই ইসলামে নারী ও
হেযবুত তওহীদের কার্যক্রম সম্পর্কে গণমাধ্যমের নীরবতার কারণ কী ? প্রশ্ন: মাননীয় এমাম, আমার কাছে অনেকেই প্রশ্ন করে, হেযবুত তওহীদকে মাঠে ময়দানে কাজ করতে দেখি। লক্ষ
ভাষণ থেকে সম্পাদিত যারা ইসলামের ইতিহাস ও ইসলামপূর্ব জাহেলি আরব সমাজের ইতিহাস জানেন তাদেরকে বলে দিতে হবে না যে, আল্লাহর শেষ রসুল (সা.) অক্লান্ত পরিশ্রম
এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর লেখা থেকে সম্পাদিত মহানবীর (দ:) ৬০/৭০ বছর পর থেকে যে সব বিকৃত এই দীনের মধ্যে প্রবেশ করে উম্মাহকে তার
ভারতীয় ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে বেদ ও গীতার পরই মনুসংহিতার স্থান নির্দেশ করা হয়। ভারতীয় ঋষিদের বিশ্বাস- মনুসংহিতায় সমস্ত বেদের অর্থ নিহিত রয়েছে। প্রাচীন ভারতীয় সমাজ, সংস্কৃতি,
ধর্ম এসেছে সকল মানুষের কল্যাণ সাধনের জন্য। এটি তাই কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থসিদ্ধির মাধ্যম হতে পারে না। ধর্মের কাজ করতে গেলে স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়