মানবজাতিকে আল্লাহ সামাজিক জীব হিসাবে সৃষ্টি করেছেন। নারী হোক বা পুরুষ হোক- মানুষ হিসাবে তার মূল দায়িত্ব হচ্ছে আল্লাহর পক্ষ থেকে এই পৃথিবীতে শাসনকার্য পরিচালনা
গত মঙ্গলবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন কমপ্লেক্স এর সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয় হেযবুত তওহীদের নারী সম্মেলন ২০১৮। সম্মেলনে বক্তারা ইসলামের দৃষ্টি নারীর প্রকৃত অধিকার ও অবস্থান সম্পর্কে
হেযবুত তওহীদ সেই কাজ নিয়ে দাঁড়িয়েছে যেই কাজ নিয়ে আল্লাহর রসুল ও তাঁর আসহাবরা দাঁড়িয়েছিলেন। মক্কার মানুষ আল্লাহর রসুলকে অত্যন্ত সম্মান করত, তিনি ছিলেন সবার
আজ একটা মহাসত্য আমাদের এই ষোল কোটি বাঙালিকে হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে; সেটা হলো আমাদের সমাজ, আমাদের দেশ এক ঘোরতর সংকটে নিমজ্জিত। আমাদের অমূল্য
ইসলামের পারিবারিক ও সামাজিক নীতিমালা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ইসলামে নারীকে অতুলনীয় সম্মান ও স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি একটি জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধির
অ-রাজনৈতিক আন্দোলন ‘হেযবুত তওহীদ বিগত ২৮ বছর ধরে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, অপ-রাজনীতি, নারী নির্যাতন, ধর্মব্যবসা, সাম্প্রদায়িকতাসহ সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা প্রচারের মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ
বর্তমানে আমরা এক ভয়াবহ দুঃসময় অতিক্রম করছি। সামাজিক অন্যায়, নেতৃবৃন্দের অসততা, অঙ্গীকারভঙ্গ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক বৈষম্য, হানাহানি ইত্যাদির মধ্যে মানবজাতি নিমজ্জিত হয়ে আছে। আমরা
সুন্নাহ অর্থ নীতি, কর্মপদ্ধতি, চর্চা ইত্যাদি। বর্তমানের বিকৃত ইসলামে রসুলাল্লাহর সুন্নাহ বলতে বোঝানো হয় তাঁর ব্যক্তিগত অভ্যাস, অনভ্যাস, পোশাক, দাড়ি, টুপি, পাগড়ী ইত্যাদির অনুকরণ করা।
আমরা এমন একটি দেশে বসবাস করছি যা বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখন আমরা উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার জন্য সংগ্রাম করছি। আমি এমন একটি সমাজের নারী
ইসলাম এসেছে সমস্ত পৃথিবীর মানুষের জন্য, আর পৃথিবীর সব ভৌগোলিক পরিবেশে ও আর্থ-সামজিক পরিস্থিতিতে একই পোশাক উপযোগী হতে পারে না। তাই আল্লাহ আরবীয় পোশাককে ইসলামে