এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর লেখা থেকে সম্পাদিত মহানবীর (দ:) ৬০/৭০ বছর পর থেকে যে সব বিকৃত এই দীনের মধ্যে প্রবেশ করে উম্মাহকে তার
ভারতীয় ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে বেদ ও গীতার পরই মনুসংহিতার স্থান নির্দেশ করা হয়। ভারতীয় ঋষিদের বিশ্বাস- মনুসংহিতায় সমস্ত বেদের অর্থ নিহিত রয়েছে। প্রাচীন ভারতীয় সমাজ, সংস্কৃতি,
ধর্ম এসেছে সকল মানুষের কল্যাণ সাধনের জন্য। এটি তাই কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থসিদ্ধির মাধ্যম হতে পারে না। ধর্মের কাজ করতে গেলে স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়
সামনে একাদশতম সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে ঘিরে চারদিকে বিরাজ করছে টানটান উত্তেজনা। পাড়ায় পাড়ায়, চায়ের দোকানে, গলির মোড়ে সকল জায়গাতেই আলোচনার মুখ্য বিষয় নির্বাচন। মনোনয়নপ্রাপ্ত দলগুলোও
আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে যত কল্যাণের আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সবই মো’মেনের সঙ্গে। আল্লাহ সুরা নূরের ৫৫ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আল্লাহর ওয়াদা (ওয়াদাল্লাহ) হচ্ছে যারা ঈমান
আল্লাহ আদম (আ.) থেকে শুরু করে তার প্রত্যেক নবী-রসুল (আ.) কে পাঠিয়েছেন একটিমাত্র উদ্দেশ্য দিয়ে। তাহল যার যার জাতির মধ্যে আল্লাহর তওহীদ ও তাঁর দেওয়া
ধর্ম থেকে ফায়দা হাসিলকারীদের হৃদয় কেমন হবে সেটাও রসুলাল্লাহ সুস্পষ্টভাষায় বলে গেছেন। তিনি বলেন, শেষ যামানায় কিছু লোকের উদ্ভব হবে যারা পার্থিব স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে
সমগ্র পৃথিবী যখন অন্যায়-অবিচার, অশান্তি, যুদ্ধ, রক্তপাত, খুন-রাহাজানি, নারী-নির্যাতন, উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, জুলুমের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে শান্তির অন্বেষায় পাগলপারা, ঠিক এমন একটি সময়ে
ইসলাম অর্থ শান্তি হলে মুসলিমরা আজ জগতে হীন কেন, নির্যাতিত কেন, উদ্বাস্তু কেন? ইসলাম ধর্ম অবলম্বন করার পরও যদি একটি জাতি সকল জাতির লাথি খেয়ে
প্রশ্ন: আপনারা হেযবুত তওহীদ যে সত্যদীনে আছেন, হেযবুত তওহীদের আদর্শটাই যে সত্যদীন এই দাবিটা কীভাবে করেন? এর প্রমাণটা কি? উত্তর: আপনি জানেন কোনো বিষয়কে সত্য