রসুলাল্লাহর (সা.) ওফাতের পর মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্ব নির্ধারণ নিয়ে তিনদিন পর্যন্ত একটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব চলছিল। তারপর কিছু সাহাবি উদ্যোগী হয়ে রসুলাল্লাহর সার্বক্ষণিক সঙ্গী আবু বকরকে (রা.)
এমন একটি সময়ে আমরা উপনীত হয়েছি যখন আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ গুজব-হুজুগ দ্বারা সৃষ্ট সাম্প্রদায়িক তাণ্ডবের শিকার, যখন আমাদের দেশসহ অত্র অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে ধর্মান্ধতার
কথাগুলো নির্দ্বিধায় সকলেই স্বীকার করবেন যে- চির সত্য ও চির পবিত্র আল্লাহর সারা দুনিয়ার স্রষ্টা ও মালিক। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তিনি ছাড়া আর কোন
নারীরা জাতির অর্ধেক জনশক্তি। তাদেরকে বাদ দিলে জাতির শক্তিও অর্ধেক কমে যায় এবং জাতির উন্নতি প্রগতির সম্ভাবনাও লুপ্ত হয়ে যায়। কারণ নারীদেরকে তো সমাজ থেকে
বিশ্বে চলমান সংকটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদীদের হাতে যে পরিমাণ মানুষ নিহত হচ্ছে বা ধ্বংসযজ্ঞ হচ্ছে তার চেয়ে বহু বহুগুণ বেশি
আজকে সারা পৃথিবীময় কী পরিস্থিতি বিরাজ করছে তা নিশ্চয়ই সচেতন ব্যক্তিমাত্রেরই জানা। যারা দুনিয়ার খোঁজ-খবর রাখেন, পত্র-পত্রিকা পড়েন, তাঁরা অবশ্যই জানেন এবং দেখতে পাচ্ছেন সমস্ত
বঙ্গভূমিতে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণ চিহ্নিত করতে গেলে আমরা দেখতে পাবো এ বিষয়ে নানা মুনির নানা মত। পুরো ভারতজুড়ে কিন্তু এই মুসলিম আধিক্য দেখা যায় না।
বর্তমান বৈশ্বিক প্রেড়্গাপটে ধর্মকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই কেননা বিশ্বরাজনীতিতে ধর্ম এখন প্রধান নিয়ামক, এক নম্বর বিচার্য বিষয়। ধর্ম থেকেই সৃষ্ট জঙ্গিবাদ যা
শি’আবে আবু তালিবে রসুলাল্লাহ (স.) এর ভাষণ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবের আনুগত্য কর এবং পারস্পরিক ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাক। তা না হলে, তোমরা
প্রতিটি সরকারেই পক্ষে-বিপক্ষে মতামত থাকবে এটা স্বাভাবিক। তথাপি আমরা অন্ততপক্ষে এটা বিশ্বাস করতে চাই যে, প্রতিটি সরকার অবশ্যই মানুষের শান্তি চায়। অন্ধভাবে কারো সমালোচনা করা