ইসলামী পরিভাষায় মো’জেজা হলো অলৌকিক ঘটনা (গরৎধপষব), যা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ সংঘটন করতে পারে না। যেমন- মৃতকে জীবিত করা, নবজাতককে দিয়ে কথা বলানো
আমাদের দেশের অনেক আলেম ও মুফতির দৃষ্টিতে চৈত্র সংক্রান্তি, পহেলা বৈশাখ, নবান্ন ইত্যাদি আঞ্চলিক উৎসব পালন করা প্রকৃতপক্ষে হিন্দুয়ানী সংস্কৃতির অনুসরণ। সুতরাং এগুলো শেরক। তাদের
আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) হতে বর্ণিত; তিনি বলেন, রসুলাল্লাহ (সা.) বলেছেন, “পাঁচটি স্তম্ভের উপর ইসলামের ভিত্তি স্থাপিত। (১) এ সা¶্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো
হেযবুত তওহীদ বাংলাদেশভিত্তিক একটি সংস্কারমূলক অরাজনৈতিক আন্দোলন। এই আন্দোলনটি প্রতিষ্ঠা করেন উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী জমিদার পন্নী পরিবারের উত্তরসূরি এমামুয্যামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী। ১৯৯৫ সালের
বিশ্বময় মুসলিম জাতির দুর্গতির কারণ কী, কেন একদা শ্রেষ্ঠ জাতি আজ সর্বত্র অপমানিত লাঞ্ছিত ও সর্ববিষয়ে নিকৃষ্ট তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। যারা শিক্ষিতমনা
একই তো পৃথিবী, একটাই মানবজাতি। কিন্তু কোথাও দেখি আদিগন্ত জনহীন প্রান্তর আবার কোথাও কাঁটাতারের সীমানায় বন্দী লক্ষ লক্ষ মানুষ; পা রাখবার জায়গাটি নেই। সেখানে অন্ন
পৃথিবীতে সর্বমোট কতটা মসজিদ আছে তার নির্ভুল হিসাব পাওয়া যায় না। এক হিসাবে পৃথিবীতে মোট মসজিদের সংখ্যা ৩৬ লাখ (ঞজঞ ডঙজখউ)। এর মধ্যে আমাদের বাংলাদেশে
বর্তমানে আমরা যে সময়টা অতিক্রম করছি এই সময়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যাসহ বিজ্ঞানের শাখাগুলোতে মানবজাতি এত উন্নতি-অগ্রগতি সাধন করেছে যে, বিজ্ঞানটাই মানুষের জীবনের মূল বিষয়
মহানবী (সা.) অক্লান্ত পরিশ্রম আর কঠোর অধ্যবসায় করে উম্মতে মোহাম্মদী নামক একটি জাতি গঠন করলেন, যে জাতি এমন ঐক্যবদ্ধ ছিল যেন সীসা গলানো প্রাচীর। তাদের
চলতি বছরের কয়েকটি ঘটনা সর্বসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে হুমকি সৃষ্টি করেছে। প্রথম ঘটনাটি হলো- মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধ। সামরিক জান্তা সরকার মিয়ানমারের ক্ষমতায় আসার পর থেকে আরাকান