বর্তমান বৈশ্বিক প্রেড়্গাপটে ধর্মকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই কেননা বিশ্বরাজনীতিতে ধর্ম এখন প্রধান নিয়ামক, এক নম্বর বিচার্য বিষয়। ধর্ম থেকেই সৃষ্ট জঙ্গিবাদ যা
শি’আবে আবু তালিবে রসুলাল্লাহ (স.) এর ভাষণ: হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবের আনুগত্য কর এবং পারস্পরিক ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাক। তা না হলে, তোমরা
প্রতিটি সরকারেই পক্ষে-বিপক্ষে মতামত থাকবে এটা স্বাভাবিক। তথাপি আমরা অন্ততপক্ষে এটা বিশ্বাস করতে চাই যে, প্রতিটি সরকার অবশ্যই মানুষের শান্তি চায়। অন্ধভাবে কারো সমালোচনা করা
ইসলাম মানবজীবনের ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেবল লেবাসে সীমাবদ্ধ নয়। ইসলাম আল্লাহর প্রদত্ত পূর্ণাঙ্গ একটি জীবন-ব্যবস্থা। যে ব্যবস্থা সমগ্র মানবজীবনে প্রতিষ্ঠিত হলে সমগ্র দুনিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে,
ইসলাম জ্ঞানসাধনা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে উৎসাহিত করে। কিন্তু জ্ঞানসাধনা ও গবেষণার পূর্বশর্ত হচ্ছে রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ও সামাজিক শান্তি। সাধারণত কোনো পরাধীন জনগোষ্ঠী সৃজনশীল
প্রশ্ন: ইসলামের যে প্রচলিত প্রক্রিয়া আমাদের সমাজে বিরাজ করছে সেটাকেই অধিকাংশ মুসলমান ইসলাম হিসেবে মেনে চলছে। আর হেযবুত তওহীদের আকিদা প্রচলিত ইসলামের ঠিক বিপরীত অর্থাৎ
ভারতবর্ষ মানব ইতিহাসের ঐতিহাসিক স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। সেই প্রাচীনকাল থেকেই এ ভারতবর্ষে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী বসবাস করে আসছে। শিকারি জীবন যাপন থেকে শুরু করে মৎস্য,
আল্লাহর রসুল (সা.) বিদায় নেওয়ার ৬০/৭০ বছর পর ইসলামের প্রকৃত আকিদা এ জাতির সামনে থেকে হারিয়ে যায়। এর কয়েকশ বছর পর পর্যন্ত জাতির মধ্যে জন্ম
যাকে যে কাজের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে সেই কাজটি করাই তার এবাদত। আল্লাহ সূর্য সৃষ্টি করেছেন আলো ও তাপ দেওয়ার জন্য। কোটি কোটি বছর সূর্য
মানবসমাজের ক্ষুদ্রতম ও আদিম সংগঠন পরিবার। আর এই পরিবার গঠিত হয় একজন নারী ও একজন পুরুষের বিয়ের মাধ্যমে। বাবা আদম থেকে মা হাওয়াকে সৃষ্টি করার