রিয়াদুল হাসান: বন্দুকের নল ঘুরল এবার ইসলামের দিকে পূর্ব প্রকাশের পর: হার্ভার্ডের প্রফেসর হানটিংটন ১৯৯৩ সনে ÔThe clash of civilizations?’ নামে যে প্রশ্নটি তুলে দিয়েছেন
রিয়াদুল হাসান: ষড়যন্ত্রের রঙ্গমঞ্চ আফগানিস্তানে ধর্মের অপব্যবহার: পূর্ব প্রকাশের পর: ঠাণ্ডা যুদ্ধ কিন্তু সব জায়গায় ঠাণ্ডা থাকেনি, কোথাও কোথাও তা শ্যুটিং ওয়ারেও রূপ নিয়েছে- যেমন
রিয়াদুল হাসান: আজ সারা পৃথিবীতে একটি ঘৃণিত, প্রত্যাখাত ও আতঙ্কের বিষয় হলো জঙ্গিবাদ। কারো বংশের মধ্যে কোনো কারণে কারো নামের সাথে একবার যদি ‘জঙ্গি’ শব্দটা
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রকৃত চলন কোথাও না দেখা গেলেও একটি বিষয় খুব করে চর্চিত হতে দেখা যায়। তা হলো অধিকার আদায়ের নামে হরতাল, ভাংচুর, অবরোধ, জ্বালাও-পোড়াও
আমার মহামান্য পিতার নাম মো: বায়াজীদ খান পন্নী। টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী পন্নী পরিবারের নাম জানে না অত্র অঞ্চলে এমন লোক কমই ছিল। যা হোক, আমি সেদিকে
মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ‘Laws are for survivors’ – আইন জীবিতদের জন্য। মৃত ব্যক্তির জন্য আইনের দরকার নেই। বর্তমান বলে আসলে কিছু নেই, কারণ যে মুহূর্ত্ত
মোহাম্মদ হারেসুর রহমান মোসলেম নামধারী কিছু অজ্ঞ লোকের হঠকারী কাজের ফলে ইসলামের শত্রুরা আজ পবিত্র জেহাদকে সন্ত্রাসী কর্ম বলে প্রতিস্থাপিত করতে সক্ষম হয়েছে। জেহাদের কথায়
যে দীনের আবির্ভাবে যুগ যুগ ধরে নির্যাতনের শিকার নারীরা মুক্তির পথ পেয়েছে, যে জীবনব্যবস্থা সকল যুগে সবার জন্য উপযোগী, আজকের তথাকথিত প্রগতিশীলরা সেই ব্যবস্থাকেই পুরাতন
মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রায় নারীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান ইতিহাস ও বাস্তবতা হলেও সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে নারীর ভূমিকা কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে বহু বিতর্ক প্রতিনিয়ত দেখা যায়।
তাহের মারুফ: তায়েফ থেকে ফিরে আসা, তাদের রুঢ় ও অমানবিক আচরণ এবং আবু তালিব ও আম্মা খাদিজার মৃত্যুর পর কুরাইশের অত্যাচার বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।