ধর্মীয় কাজের বিনিময় গ্রহণের বিরুদ্ধে নবী-রসুলগণ সকলেই কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। তাঁদের সত্য প্রচারের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁদের সমাজে বিরাজিত আলেম-পুরোহিত গোষ্ঠীটি। তাদের
বলা হয়ে থাকে শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড, আর শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর। সেই শিক্ষকের হাতে যখন যৌন নির্যাতনের শিকার হয় কোমলমতি ছাত্রীরা- তখন সমাজের নৈতিক
আবারও আফগানিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করে নিয়েছে তালেবান। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রত্যাহার শুরু হতে না হতেই দেশটির শহরগুলো একটির পর একটি দখল করে নিতে থাকে
আদর্শিক সংকট হলো মানবজাতির সবচেয়ে বড় সংকট। বর্তমান পৃথিবীতে যতগুলো আদর্শ রয়েছে প্রায় সবগুলোর মধ্যেই ভারসাম্যহীনতা লক্ষণীয়। মানুষ শুধু দেহ নয় তার আত্মাও রয়েছে। শুধু
বিগত দুই যুগ ধরে বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে ইসলাম বিশেষ করে “ইসলামী সন্ত্রাসবাদ”। আফগান-রাশিয়া যুদ্ধের পর থেকে পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম জনবহুল দেশে জঙ্গিবাদ বিস্তার
মহররম ফিরে এসেছে আজ সেই মোর্হরম – সেই নিখিল-মুসলিমের ক্রন্দন-কাৎরানির দিন। কিন্তু সত্য ক’রে আজ কে কেঁদেছে বলতে পার হে মুসলিম? আজ তোমার চোখে অশ্রু
আমরা আল্লাহর তওহীদ তথা আল্লাহর সার্বভৌমত্বের উপর ভিত্তি করা একটি মহান আদর্শকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছি। আদর্শ প্রতিষ্ঠার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে সেটিকে মানুষের
মানবসমাজে প্রচলিত সবচেয়ে বড় অন্যায় হচ্ছে সেই অন্যায় যা ধর্মের নামে করা হয়। আর সবচেয়ে বড় প্রতারক হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে কিনা ধর্মের দোহাই দিয়ে
দেখো পরিবর্তন আসবে। যতই নিকষ কালো হোক না অন্ধকার সময় যতই হোক বিরূপ মন্দ তার বুক চিরে সূর্যটা হাসবে। দেখো পরিবর্তন আসবে। থাকবে না
ইউরোপের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত ব্যক্তিমাত্রই জানেন যে, ঈসা (আ:) এর বিদায় গ্রহণের কিছুদিন পর জনগণের উপর দেশগুলির রাজন্যবর্গ জোরপূর্বক খ্রিস্টধর্ম চাপিয়ে দিয়েছিল এবং চেয়েছিল খ্রিস্টধর্ম