ধর্মব্যবসায়ীরা তাদের ধর্মব্যবসার পেছনে যে যুক্তিসমূহ উপস্থাপন করে থাকে তার যথার্থতা যাচাই করা যাক। দেখা যাক তাদের এই পেশা যুক্তির বিচারে কতটা টেকসই। ধর্মজীবীদের একটি
পাঠক-জিজ্ঞাসা: ইদানীং দেশেরপত্রে প্রকাশিত বিভিন্ন নিবন্ধ পাঠ করার পর অনেক পাঠক টেলিফোনে অভিযোগ করেন যে হেযবুত তওহীদ ইসলামের কথা বলে, আল্লাহর সার্বভৌমত্বের কথা বলে, শেষ
সারা দুনিয়ায় কিছুদিন আগে বাম আদর্শের জয়জয়কার ছিলো, এখনও বিশ্বের অনেক স্থানে বামপন্থীদের নাম সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয়। পুরো রাশিয়া, পূর্ব ইউরোপ, দক্ষিণ
হেযবুত তওহীদ: দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কিছু মাদ্রাসা পড়–য়া ছাত্র, শিক্ষক ও ধর্মব্যবসায়ী সম্প্রতি দৈনিক দেশেরপত্র ও এর সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত কিছু তিক্ত সত্যের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ
রিয়াদুল হাসানঃ যামানার এমাম, এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী ১৪০০ বছর পূর্বের সত্য-সুন্দর প্রকৃত ইসলামকে তার অনাবিল রূপে মানবজাতির সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি কোর’আন-হাদিস
মোহাম্মদ মাসুদ রানা: পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই ধর্মভীরু, তবে তারা ধর্মীয় বিষয়গুলির ব্যাপারে ধর্মব্যবসায়ী আলেম মোল্লা ও পুরোহিত শ্রেণির উপর করে। তারা জানেই না যে, এই
ধর্মব্যবসা: আমাদের সমাজে বহু পন্থায় ধর্মকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিল করা হয়। নামাজ পড়িয়ে, কোর’আন খতম দিয়ে, মিলাদ পড়িয়ে, জানাজা পড়িয়ে, খোতবা-ওয়াজ করে, পরকালে মুক্তিদানের
মোহাম্মদ আসাদ আলী: বর্তমানে মধ্যযুগ কথাটি শুনলেই আমাদের চিন্তার জগতে ভেসে ওঠে মধ্যযুগীয় বর্বরতার সেই কলঙ্কজনক অধ্যায়ের কাল্পনিক দৃশ্য। বাস্তবের সাথে সেই কল্পনার মিল কতটুকু
যামানার এমাম জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর লেখা থেকে: আদম (আ.) থেকে হযরত মোহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত আল্লাহ অসংখ্য নবী রসুল পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। তাঁরা তাদের জাতির
কষ্টের রং নাকি নীল। আনন্দের রং কি তবে লাল? মনোবিজ্ঞানীরা কি বোলবেন জানি না, তবে এবারে মধ্যপ্রাচ্যে মোসলেম দাবিদার জনগোষ্ঠীর ঈদ আনন্দের রং যে গাঢ়ো