“যেখানে পাবেন ধরবেন আর চামড়া তুলে ফেলবেন” – না, এটি কোনো বাংলা সিনেমার ডায়লগ নয়, কোনো রাজনৈতিক সন্ত্রাসীর হুঙ্কারও নয়। এটি এমন একজন ব্যক্তির বক্তব্য
আমরা যারা নিজেদেরকে উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করি, আমাদের কাছে কিছু প্রশ্নের উত্তর সুস্পষ্ট, এক ও অভিন্ন থাকতে হবে। যেমন রসুলাল্লাহর আগমনের উদ্দেশ্য কী? আল্লাহ
পবিত্র কোর’আনে আল্লাহ পাক বলেন, “আমি নিজের বাণী পৌঁছানোর জন্য যখনই কোন রসুল পাঠিয়েছি সে তার নিজের সম্প্রদায়ের ভাষায় বাণী পৌঁছিয়েছে, যাতে সে তাদেরকে খুব
মানুষ মননশীল প্রাণী। তাকে যেমন দেহের চাহিদা মেটাতে হয়, তেমনি মনের চাহিদাও মেটাতে হয়। মনের চাহিদা মেটাতে মানুষ প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে শিল্প ও সংস্কৃতির চর্চা
বর্তমানে বিকৃত এসলামের অনুসারীদের মধ্যে প্রচলিত ধারণা ও বিশ্বাস অর্থাৎ আকীদা হচ্ছে এই যে, বিশ্বনবী মোহাম্মদ (দ.) যাদের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিলেন অর্থাৎ তদানিন্তন আরববাসীরা আল্লাহকে
নারী পুরুষের সৃষ্টিগত পার্থক্য: মানবজাতিকে আল্লাহ সামাজিক জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। মানুষের মূল দায়িত্ব হচ্ছে আল্লাহর পক্ষ থেকে এ পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি হিসেবে আল্লাহ হুকুম-বিধান
মহানবীর (সা.) ভবিষ্যবাণী মোতাবেক ৬০/৭০ বছর পর যখন উম্মতে মোহাম্মদীর জাতি হিসাবে মৃত্যু হলো তখন কি রইল? রইল জাতি হিসাবে মুসলিম। মুসলিম শব্দের অর্থ হলো-
ইমাম মাহদীর (আ.) আগমন সংক্রান্ত হাদীস প্রায় সবাই জানেন। হাদিসে বোঝানো হয়েছে যে শেষ যামানায় একজন হেদায়াতপ্রাপ্ত নেতা আসবেন। যিনি আবারো মুসলিম জাতিকে হেদায়াতের উপর
আজকে যারা বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে একটুও ভাবেন তারাই এ বিষয়ে একমত না হয়ে পারবেন না যে, ধর্ম ও ধর্মবিদ্বেষই এখন বিশ্ব রাজনীতির প্রধান ইস্যু। আজকে
মহান আল্লাহ তাঁর শেষ রাসুলকে হেদায়াহ ও সত্যদীন ‘ইসলাম’ দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন সারা দুনিয়ার সকল জীবনব্যবস্থার উপর একে বিজয়ী করার জন্য (সুরা তওবাহ ৩৩, সুরা