মহান আল্লাহ যুগে যুগে এমন মহামানব সৃষ্টি করেছেন যারা সত্যের জন্য সীমাহীন কোরবানি ও সবরের দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। এদেরই অন্যতম হচ্ছেন বিবি আসিয়া। তাঁর জন্ম
নির্বাচনকে সামনে রেখে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর কদর বাড়ছে। সংবাদপত্রে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো পড়ে আমার আফসোস হচ্ছে যে, ধর্মপ্রাণ মানুষ যারা প্রকৃতপক্ষেই আল্লাহর সন্তুষ্টি চায়, পরকালে জান্নাতে
রাজনীতি হলো রাজ্য পরিচালনার নীতি। যে নীতি অনুসরণ করে একটি রাষ্ট্র সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে, শান্তি-পূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা যাবে। এরিস্টটল, পেটোর মতো মহান দার্শনিকদের
আমরা হেযবুত তওহীদ একটি ধর্মীয় সংস্কারমূলক অরাজনৈতিক আন্দোলন। আমরা বিগত ২৫ বছর যাবত জঙ্গিবাদ, ধর্মব্যবসা, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মের নামে অপরাজনীতি ইত্যাদির বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।
আমাদের সমাজে বহু পন্থায় ধর্মকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিল করা হয়। নামাজ পড়িয়ে, কোর’আন খতম দিয়ে, মিলাদ পড়িয়ে, জানাজা পড়িয়ে, খোতবা-ওয়াজ করে, পরকালে মুক্তিদানের জন্য
হেযবুত তওহীদ একটি অরাজনৈতিক, ধর্মীয় সংস্কারমূলক আন্দোলন। উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইলের করটিয়ার জমিদার পন্নী পরিবারের উত্তরসূরী জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী ১৯৯৫ সালে এই আন্দোলনটি প্রতিষ্ঠা
ছোটবেলা এই ‘খোকার সাধ’ কবিতাটি পাঠ্যপুস্তক থাকার সুবাদে বহুবার পড়েছি। আমার মতো আপনারা সবাইও পড়েছেন। আমরা অনেক সময় দলবেঁধে কয়েকজন মিলে পড়তাম; কিন্তু কবি কেন
আল্লাহ আদম (আ.) থেকে শুরু করে শেষ নবী মোহাম্মদ (দ.) পর্যন্ত যত নবী ও রসুল পৃথিবীর বিভিন্ন মানব সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছেন তাদের প্রত্যেকের প্রতি
হায়েনা, তোদের চেনাটা ভীষণ ভার দেঁতো মুখে মিঠে হাসি মেখে তালে থাকা মানবতা নিয়ে খুলেছি বুকের দ্বার- তোর কাজ সেথা রক্তের ঘ্রাণ শোঁকা! মুক্তি নিয়েই
পৃথিবীর যে অংশটিতে আমরা বসবাস করি অর্থাৎ ইরান থেকে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ১৫ শাবানকে একটি আধ্যাত্মিক রজনী হিসাবে পালন করা হয়।