ধর্মব্যবসা: আমাদের সমাজে বহু পন্থায় ধর্মকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিল করা হয়। নামাজ পড়িয়ে, কোর’আন খতম দিয়ে, মিলাদ পড়িয়ে, জানাজা পড়িয়ে, খোতবা-ওয়াজ করে, পরকালে মুক্তিদানের
মোহাম্মদ আসাদ আলী: বর্তমানে মধ্যযুগ কথাটি শুনলেই আমাদের চিন্তার জগতে ভেসে ওঠে মধ্যযুগীয় বর্বরতার সেই কলঙ্কজনক অধ্যায়ের কাল্পনিক দৃশ্য। বাস্তবের সাথে সেই কল্পনার মিল কতটুকু
যামানার এমাম জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর লেখা থেকে: আদম (আ.) থেকে হযরত মোহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত আল্লাহ অসংখ্য নবী রসুল পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। তাঁরা তাদের জাতির
কষ্টের রং নাকি নীল। আনন্দের রং কি তবে লাল? মনোবিজ্ঞানীরা কি বোলবেন জানি না, তবে এবারে মধ্যপ্রাচ্যে মোসলেম দাবিদার জনগোষ্ঠীর ঈদ আনন্দের রং যে গাঢ়ো
রিয়াদুল হাসান: আদম (আ:) থেকে শুরু কোরে মোহাম্মদ (দ:) পর্যন্ত আল্লাহ যতো নবী রসুল (আ:) মানব জাতির পথ প্রদর্শনের জন্য পাঠিয়েছেন তাদের প্রত্যেককেই যে মূল-মন্ত্র
সমগ্র মানবজাতি একই স্রষ্টার সৃষ্টি, একই বাবা-মা আদম হাওয়ার সন্তান। সেই হিসাবে সকল মানুষ ভাই ভাই। এ বিষয়ে সকল ধর্মগ্রন্থই একমত। মানবসৃষ্টির পর থেকে যুগে
মসীহ উর রহমান : মানবজাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যুগে যুগে মানুষ শান্তি পেয়েছে একমাত্র স্রষ্টা প্রদত্ত বিধান অনুযায়ী চোলে, তথা ধর্মীয় অনুশাসন মেনে
মসীহ উর রহমান: আল্লাহর শেষ রসুলের আগমন ও সংগ্রামের উদ্দেশ্য ছিল সকল দল, মত, পথ, ভৌগোলিক ও ভাষাগত জাতীয়তার ব্যবধান ঘুঁচিয়ে পুরো মানবজাতিকে, আদম ও
বিগত তেরশত বছরে ক্রমাগত বিকৃত হোতে হোতে সে ইসলাম বর্তমানে ঠিক এর বিপরীত একটি ধর্ম-বিশ্বাসে রূপান্তরিত হোয়ে গেছে। বাহ্যিক দিক থেকে দেখতে এই ইসলাম আল্লাহ
আজ সমগ্র মানবজাতি যে নিদারুণ সঙ্কটে পতিত, তার একমাত্র কারণ আমাদের ত্রুটিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। জীবনব্যবস্থা হতে পারে দুই প্রকার- স্রষ্টার দেওয়া অথবা মানুষের তৈরি। যুগে যুগে