মুসলমান জাতিকে কয়েকটি মৌলিক বিষয় নিয়ে এখন ভাবতেই হবে। যে মুসলমানরা জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, চিকিৎসা, সামরিক শক্তি, শিল্পকলা, সাহিত্য, নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে এক কথায় সর্ববিষয়ে
ইসলামে ঈদুল ফেতর, ঈদুল আযহা, শবে কদর ইত্যাদি বড় বড় কয়েকটি পর্ব এবং উৎসবের পরেই আরেকটি বড় আনুুষ্ঠানিকতা পালন করতে দেখা যায়, আর তা হলো
গতকাল যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হলো শব-ই-বরাত। অনেকেই রাত জেগে নফল আমল করেছেন, জিকির-আজকার করেছেন। শবে বরাত বার্তা দিচ্ছে যে কিছুদিন পরেই শুরু হচ্ছে মাহে
১৫ শাবান পবিত্র লাইলাতুল বরাত। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার মত দুটি বড় উৎসবের পরেই আরেকটি বড় আনুষ্ঠানিকতা এই উপমহাদেশের মুসলিমদের মধ্যে পালন করতে দেখা
মহান আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে বলেন, “তিনি উম্মীদের মধ্যে থেকে একজনকে প্রেরণ করেছেন রসুল হিসেবে যাতে তিনি তাদের কাছে তাঁর (আল্লাহর) আয়াত সমূহ পাঠ করেন এবং
আল্লাহর বাণী অধিকাংশ পণ্ডিত ও সংসার বিরাগীরা (আহবার ওয়া রোহবান) মানুষের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করে এবং লোকদেরকে আল্লাহর পথ থেকে ফিরিয়ে রাখে। আর যারা সোনা-রুপা
ইসলাম সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞানও যার আছে তিনি এ কথা স্বীকার করবেন যে, একজন সুস্থ মস্তিষ্ক ব্যক্তির পক্ষে এই যুগে নবী-রসুল দাবি করা অবান্তর। কারণ এটা
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থার প্রস্তাবনা আমরা বর্তমানে এমন একটি সময় অতিক্রম করছি যা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায়
ইসলামবিদ্বেষীরা ইসলামের উপর যে অপবাদগুলি আরোপ করে থাকে তার মধ্যে একটি বড় অপবাদ হচ্ছে, ইসলামে নাকি দাসপ্রথাকে উৎসাহিত করা হয়েছে, এখানে যুদ্ধবন্দীদের ক্রীতদাসরূপে এবং যুদ্ধবন্দিনীদের
আল্লাহর রসুল আইয়্যামে জাহেলিয়াতের জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাকে অর্থাৎ দাসত্ব ব্যবস্থাকে বিলুপ্ত করে দিয়ে একটা সেবাভিত্তিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি কেবল মুখেই মানবতা ও সাম্যের বাণী প্রচার