ছোটবেলা এই ‘খোকার সাধ’ কবিতাটি পাঠ্যপুস্তক থাকার সুবাদে বহুবার পড়েছি। আমার মতো আপনারা সবাইও পড়েছেন। আমরা অনেক সময় দলবেঁধে কয়েকজন মিলে পড়তাম; কিন্তু কবি কেন
আল্লাহ আদম (আ.) থেকে শুরু করে শেষ নবী মোহাম্মদ (দ.) পর্যন্ত যত নবী ও রসুল পৃথিবীর বিভিন্ন মানব সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছেন তাদের প্রত্যেকের প্রতি
হায়েনা, তোদের চেনাটা ভীষণ ভার দেঁতো মুখে মিঠে হাসি মেখে তালে থাকা মানবতা নিয়ে খুলেছি বুকের দ্বার- তোর কাজ সেথা রক্তের ঘ্রাণ শোঁকা! মুক্তি নিয়েই
পৃথিবীর যে অংশটিতে আমরা বসবাস করি অর্থাৎ ইরান থেকে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ১৫ শাবানকে একটি আধ্যাত্মিক রজনী হিসাবে পালন করা হয়।
ধর্মীয় কাজের বিনিময় গ্রহণের বিরুদ্ধে নবী-রসুলগণ সকলেই কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। তাঁদের সত্য প্রচারের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁদের সমাজে বিরাজিত আলেম-পুরোহিত গোষ্ঠীটি। তাদের
বলা হয়ে থাকে শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড, আর শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর। সেই শিক্ষকের হাতে যখন যৌন নির্যাতনের শিকার হয় কোমলমতি ছাত্রীরা- তখন সমাজের নৈতিক
আবারও আফগানিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করে নিয়েছে তালেবান। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রত্যাহার শুরু হতে না হতেই দেশটির শহরগুলো একটির পর একটি দখল করে নিতে থাকে
আদর্শিক সংকট হলো মানবজাতির সবচেয়ে বড় সংকট। বর্তমান পৃথিবীতে যতগুলো আদর্শ রয়েছে প্রায় সবগুলোর মধ্যেই ভারসাম্যহীনতা লক্ষণীয়। মানুষ শুধু দেহ নয় তার আত্মাও রয়েছে। শুধু
বিগত দুই যুগ ধরে বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে ইসলাম বিশেষ করে “ইসলামী সন্ত্রাসবাদ”। আফগান-রাশিয়া যুদ্ধের পর থেকে পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম জনবহুল দেশে জঙ্গিবাদ বিস্তার
মহররম ফিরে এসেছে আজ সেই মোর্হরম – সেই নিখিল-মুসলিমের ক্রন্দন-কাৎরানির দিন। কিন্তু সত্য ক’রে আজ কে কেঁদেছে বলতে পার হে মুসলিম? আজ তোমার চোখে অশ্রু