আমরা হেযবুত তওহীদ একটি ধর্মীয় সংস্কারমূলক অরাজনৈতিক আন্দোলন। আমরা বিগত ২৫ বছর যাবত জঙ্গিবাদ, ধর্মব্যবসা, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মের নামে অপরাজনীতি ইত্যাদির বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।
আমাদের সমাজে বহু পন্থায় ধর্মকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিল করা হয়। নামাজ পড়িয়ে, কোর’আন খতম দিয়ে, মিলাদ পড়িয়ে, জানাজা পড়িয়ে, খোতবা-ওয়াজ করে, পরকালে মুক্তিদানের জন্য
হেযবুত তওহীদ একটি অরাজনৈতিক, ধর্মীয় সংস্কারমূলক আন্দোলন। উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইলের করটিয়ার জমিদার পন্নী পরিবারের উত্তরসূরী জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী ১৯৯৫ সালে এই আন্দোলনটি প্রতিষ্ঠা
ছোটবেলা এই ‘খোকার সাধ’ কবিতাটি পাঠ্যপুস্তক থাকার সুবাদে বহুবার পড়েছি। আমার মতো আপনারা সবাইও পড়েছেন। আমরা অনেক সময় দলবেঁধে কয়েকজন মিলে পড়তাম; কিন্তু কবি কেন
আল্লাহ আদম (আ.) থেকে শুরু করে শেষ নবী মোহাম্মদ (দ.) পর্যন্ত যত নবী ও রসুল পৃথিবীর বিভিন্ন মানব সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছেন তাদের প্রত্যেকের প্রতি
হায়েনা, তোদের চেনাটা ভীষণ ভার দেঁতো মুখে মিঠে হাসি মেখে তালে থাকা মানবতা নিয়ে খুলেছি বুকের দ্বার- তোর কাজ সেথা রক্তের ঘ্রাণ শোঁকা! মুক্তি নিয়েই
পৃথিবীর যে অংশটিতে আমরা বসবাস করি অর্থাৎ ইরান থেকে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ১৫ শাবানকে একটি আধ্যাত্মিক রজনী হিসাবে পালন করা হয়।
ধর্মীয় কাজের বিনিময় গ্রহণের বিরুদ্ধে নবী-রসুলগণ সকলেই কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। তাঁদের সত্য প্রচারের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁদের সমাজে বিরাজিত আলেম-পুরোহিত গোষ্ঠীটি। তাদের
বলা হয়ে থাকে শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড, আর শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর। সেই শিক্ষকের হাতে যখন যৌন নির্যাতনের শিকার হয় কোমলমতি ছাত্রীরা- তখন সমাজের নৈতিক
আবারও আফগানিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করে নিয়েছে তালেবান। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনাবাহিনী প্রত্যাহার শুরু হতে না হতেই দেশটির শহরগুলো একটির পর একটি দখল করে নিতে থাকে