ঘটনাটা আকর্ষণীয় নয় খুব। নাটকীয় তো নয়ই। সেজন্যই আমরা তা চট করে ভুলেও গেছি। আর আজকাল যে পশ্চিমারা ইতিহাসের ফসিল খুঁড়ে তত্ত্ব ও তথ্য বের
হেযবুত তওহীদ যে কথাই বলে তা একদিকে যেমন যুক্তির নিরীখে বলে, অপরদিকে তার পড়্গে কোর’আন হাদিস বা ইতিহাসের দলিলও পেশ করে। ফলে কেউই আজ পর্যন্ত
ওমর (রা.) ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা। ইসলাম কবুলের পর তিনি আরব্য জাহেলিয়াতকে নিজের চরিত্র থেকে একেবারে ধুয়ে ফেলতে সফল হয়েছিলেন। সাহস ও বীরত্ব ছিল তাঁর
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে ধর্মব্যবসায়ীরা! হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে চলছে উস্কানি ও অপপ্রচার! দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে ধর্মব্যবসায়ীরা!
দেশবাসীর কাছে আমি প্রশ্ন রাখতে চাই, ইস্যু তৈরি করা ছাড়া আর কোন কাজ নাই? উত্তর কেউ দিবেন আমায়, কেন এমন হয়- ইস্যুর পর এক ইস্যু
কত কিছু দেখতে পেলুম এই ধরাতে এসে, হরেক রকম মানুষ দেখি হরেক রকম বেশে। বেশ ভুষাতে সাধু সেজে করছে কেহ বড়াই, কেউবা আবার নেতার বেশে
সাওদা (রা.) মক্কার বিখ্যাত কোরায়েশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেই ভাগ্যবতী নারী যাঁকে রাসুল (সা.) উম্মুল মো’মেনীন খাদিজা (রা.) এর মৃত্যুর পর বিয়ে করেন। শুধু
মহান আল্লাহ যুগে যুগে এমন মহামানব সৃষ্টি করেছেন যারা সত্যের জন্য সীমাহীন কোরবানি ও সবরের দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। এদেরই অন্যতম হচ্ছেন বিবি আসিয়া। তাঁর জন্ম
নির্বাচনকে সামনে রেখে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর কদর বাড়ছে। সংবাদপত্রে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো পড়ে আমার আফসোস হচ্ছে যে, ধর্মপ্রাণ মানুষ যারা প্রকৃতপক্ষেই আল্লাহর সন্তুষ্টি চায়, পরকালে জান্নাতে
রাজনীতি হলো রাজ্য পরিচালনার নীতি। যে নীতি অনুসরণ করে একটি রাষ্ট্র সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে, শান্তি-পূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা যাবে। এরিস্টটল, পেটোর মতো মহান দার্শনিকদের