ইসলাম সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞানও যার আছে তিনি এ কথা স্বীকার করবেন যে, একজন সুস্থ মস্তিষ্ক ব্যক্তির পক্ষে এই যুগে নবী-রসুল দাবি করা অবান্তর। কারণ এটা
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থার প্রস্তাবনা আমরা বর্তমানে এমন একটি সময় অতিক্রম করছি যা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায়
ইসলামবিদ্বেষীরা ইসলামের উপর যে অপবাদগুলি আরোপ করে থাকে তার মধ্যে একটি বড় অপবাদ হচ্ছে, ইসলামে নাকি দাসপ্রথাকে উৎসাহিত করা হয়েছে, এখানে যুদ্ধবন্দীদের ক্রীতদাসরূপে এবং যুদ্ধবন্দিনীদের
আল্লাহর রসুল আইয়্যামে জাহেলিয়াতের জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাকে অর্থাৎ দাসত্ব ব্যবস্থাকে বিলুপ্ত করে দিয়ে একটা সেবাভিত্তিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি কেবল মুখেই মানবতা ও সাম্যের বাণী প্রচার
মানবজাতির জীবনে কালের প্রভাব অত্যন্ত প্রকট। হাজার হাজার বছর থেকে তাই সমসাময়িক যুগের জ্ঞানী মানুষেরা সময়ের বৃত্তান্ত লিপিবদ্ধ করে আসছে। কিন্তু বর্তমান সমাজের বিশেষ করে
আমাদের সমাজে একটি কথা চালু আছে, আগে নিজে ভালো হোন, তারপর দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। এই কথাটি সম্পূর্ণ অমূলক। কারণ একটি জীবনব্যবস্থায় মানুষের সামষ্টিক
সুন্নাহ একটি আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ রীতি, নিয়ম, পথ, পন্থা, পদ্ধতি, আদেশ ইত্যাদি। সুরা ফাতাহর ২৩ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, “সুন্নাতাল্লাহ উল্লাহতি ক্বাদ খালাত্
জাতির ঐক্য এতটাই প্রয়োজনীয় (Vital) বিষয় যে একটি জাতি, একটি সংগঠন যতই শক্তিশালী হোক যতই উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র-শস্ত্র থাকুক, যতই ধন-সম্পদের অধিকারী হোক, যদি তাদের
মনে রাখতে হবে, সবচেয়ে জঘন্য মিথ্যা হলো যে মিথ্যা ধর্মের নামে করা হয়, আলস্নাহর নামে করা হয়। পলিটিক্যাল ইসলামের বড় বড় নেতারা এই জঘন্য মিথ্যাটিকেই
একটি জিনিস লক্ষণীয় আলস্নাহ পবিত্র কোর’আনে উপদেশ দেন মানবজাতিকে কিন্তু হুকুম দেন শুধু মো’মেনদেরকে। যেমন শিক্ষক তার ক্লাসে যে সকল ছাত্র বাধ্য ও মনোযোগী শুধু