হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

রংপুর (শালবন) হামলা

২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তারিখে রংপুর শহরে অবস্থিত হেযবুত তওহীদের পত্রিকার কাযালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায় জনৈক পীরের অনুসারীরা।

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া হামলা

২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরে দৈনিক দেশেরপত্র বিক্রয়কালে জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার ছাত্রদের পৈশাচিক হামলার শিকার হন হেযবুত তওহীদের চার সদস্য। প্রায় ছয়মাস হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে ফেরেন তারা। জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা হেযবুত তওহীদের স্থানীয় আমির লিয়াকত মাসুদকে রেলস্টেশন থেকে অপহরণ করে মাদ্রাসায় নিয়ে যায় ভয়াবহ নিযাতন চালায়।

কুষ্টিয়া (মথুরাপুর) হামলা

২০০০ সনে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার মথুরাপুরে ধর্মব্যবসায়ীরা একজোট হয়ে হামলা চালিয়েছিল হেযবুত তওহীদের সদস্যদের বাড়িতে। প্রায় পঞ্চাশটি বাড়ি তারা পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়। ভয়াবহ নির্যাতন চালায় সদস্য-সদস্যাদের উপর। অন্যায়ভাবে গ্রেফতার হন হেযবুত তওহীদের ২০ সদস্য। অন্যরা এলাকায় টিকতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন জেলায় বসবাস করতে শুরু করেন।

টাঙ্গাইল (করটিয়া) হামলা

মাননীয় এমামুয্যামানের পিতৃনিবাস করটিয়া জমিদার বাড়িতে ধর্মব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের সম্মিলিত হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। সেখানে অবস্থানরত হেযবুত তওহীদের সদস্যরা এই হামলার শিকার হন। হেযবুত তওহীদ প্রতিষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইলের করটিয়ায়। তাই স্বভাবতই প্রথম বিরোধিতা ও অপপ্রচারের সূচনা সেখানেই। ২০০০ সনে টাঙ্গাইলের কাশিলে বড় একটি হামলার ঘটনা ঘটে। ধর্মব্যবসায়ীরা সেখানে হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে যে অপপ্রচার […]

ফেনী (বশিকপুর) হামলা

২০০০ সনের ২২ ডিসেম্বর ফেনির বশিকপুরে হেযবুত তওহীদের জেলা সভাপতি নুরুল আবসার সোহাগের বাড়িতে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে হামলা ও ভাঙচুর চালায় ধর্মব্যবসায়ী উগ্রবাদী গোষ্ঠী।

নরসিংদী হামলা

১৯৯৯ থেকে ২০০২ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার নরসিংদীর বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী হেযবুত তওহীদের সদস্যদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠীর ইন্ধনে ধর্মোন্মত্ত সন্ত্রাসীরা তাদের বাড়িঘরে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে এবং বহু সংখ্যক সদস্যকে নির্মমভাবে আহত করে।

কুষ্টিয়া (যুগিয়া) হত্যাকাণ্ড

২০০৩ সনে কুষ্টিয়ার যুগিয়াতে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীদের নেতৃত্বে তৎকালীন সহকারী জেলা আমীর হান্নান খানের বাড়িতে ধর্মব্যবসায়ী সন্ত্রাসীরা মিছিল করে হামলা চালায়। ব্যাপকভাবে লুটপাট করে বাড়িঘর ধ্বংস্তূপে পরিণত করে। তাদের অমানবিক প্রহারে সেদিন শহীদ হন হেযবুত তওহীদের বর্ষিয়াণ সক্রিয় সদস্যা রাবেয়া খাতুন। শহীদ রাবেয়া খাতুন কুষ্টিয়ার যুগিয়া এলাকার একজন মোজাহেদা শহীদ রাবেয়া। জন্ম ১৯৫২ সনে। পিতা মো. […]

মাদারীপুর হত্যাকাণ্ড

৫ মে ২০০৩ সনে মাদারীপুরের ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় “প্রকৃত ইসলামের ডাক” শিরোনামে হ্যান্ডবিল বিতরণকালে ভয়াবহ আক্রমণের শিকার হন প্রচারকার্যে নিয়োজিত নয় জন সদস্য। দীর্ঘসময় ধরে তারা মরণপণ লড়াই করেন হাজার হাজার রক্তপিপাসু দাঙ্গাবাজ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে। ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের উপরই শাহাদাত বরণ করেন হেযবুত তওহীদের প্রথম শহীদ সাইফুল্লাহ। শহীদ সাইফুল্লাহ ১৯৭০ সনে বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর গ্রামে […]

নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার পোরকরা গ্রাম। হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিমের গ্রামের বাড়ি এখানেই। ২০১৬ সালের ১৪ মার্চ এ বাড়িতেই সশস্ত্র হামলা চালিয়ে হেযবুত তওহীদের দুই সদস্যকে নৃশংসভাবে খুন করে ধর্মব্যবসায়ী একটি শ্রেণি। কী হয়েছিল সেদিন, কীভাবে ইতিহাসের জঘন্যতম এ হামলার পট রচনা হয়েছিল তা জানতে আমাদের পেছনে ফিরে যেতে হবে। তো চলুন দেখা […]