হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

lokkho_uddhessho_book_cover

হেযবুত তওহীদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

বিষয়বস্তু

মানুষ কি ব্যবস্থায় শান্তি ও নিরাপত্তায় পৃথিবীতে বসবাস কোরতে পারবে তা সবচেয়ে ভালো জানেন মানবজাতির স্রষ্টা মহান আল্লাহ। তাই তিনি ১৪০০ বছর আগে পুরো মানবজাতির জন্য প্রযোজ্য এবং অপরিবর্ত্তনীয় প্রাকৃতিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যশীল একটি দীন তাঁর শেষ রসুলের মাধ্যমে প্রেরণ করেন। সেই দীনটি যখন আল্লাহর রসুল ও তাঁর উম্মাহ কঠোর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্দ্ধ-পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেন তখন সেখানে এমন শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয় যার দৃষ্টান্ত মানব ইতিহাসে অনন্য। হেযবুত তওহীদের লক্ষ্য হোচ্ছে মানবজাতিকে সেই অকল্পনীয় শান্তি ও নিরাপত্তার আস্বাদ দেওয়া। অতি প্রাঞ্জল ও যুক্তিপূর্ণ ভাষায় যামানার এমাম এ প্রসঙ্গটি পুস্তিকাটিতে তুলে ধোরেছেন। বইটি পড়লে আরও জানা যাবে, কেন আল্লাহ এই দীনের নাম প্রাকৃতিক দীন রেখেছেন এবং সারা দুনিয়ার সমগ্র মানবজাতির জীবনে এই জীবনব্যবস্থা কিভাবে কার্য্যকরী।

এই দীনের আলেম, পণ্ডিতদের তৈরী লক্ষ লক্ষ মসলা-মাসায়েলের দুর্বোধ্য মাকড়সার জালে আটকা পড়ে জাতি আজ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হোয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এইসব ফেকাহ, তাফসির ও ফতোয়ার পাহাড়ের নিচে আকাশের মত উদার, সমুদ্রের মত বিশাল সহজ সরল যে ইসলাম চাপা পড়ে আছে তাকে আবার উদ্ধার কোরে তার অনাবিল রূপে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চেষ্টা কোরেছেন এমামুযযামান। তাঁর বইগুলিতে রোয়েছে উম্মতে মোহাম্মদী নামক এক মহান জাতির পতনের প্রকৃত কারণ এবং সেখান থেকে উঠে এসে পূর্বের গৌরবময় অবস্থানে ফিরে আসার সঠিক দিক নির্দেশনা, এ বইগুলি যুগপৎভাবে মানবজাতির দুনিয়া ও আখেরাতের পাথেয়।

eslamer_prokrito_ruprekha_book_cover

ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা

বিষয়বস্তু

ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা- এই পুস্তিকাটি মূলত যুগসন্ধিক্ষণে আমরা, ইসলামের প্রকৃত আকীদা ও ইসলামের প্রকৃত কর্মসূচি নামক তিনটি প্রবন্ধের সঙ্কলন। এতে এমামুযযামান ১৪০০ বছর আগের উম্মতে মোহাম্মদীর সঙ্গে বর্তমানের ১৫০ কোটির মো’মেন, মোসলেম দাবীদার এই জনসংখ্যার বৈপরিত্যগুলি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। তিনি কোর’আনের আলোকে প্রমাণ কোরেছেন যে, এই জনসংখ্যাটি মো’মেন, মোসলেম, উম্মতে মোহাম্মদী কিছুই নয় বরং আল্লাহর ক্রোধের ও অভিশাপের পাত্র। আল্লাহর দৃষ্টিতে এরা প্রকৃতপক্ষে মোশরেক ও কাফের। এ ছাড়াও এ বইতে উল্লেখিত হোয়েছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার ৫ দফার সেই কর্মসূচি যা আল্লাহ তাঁর রসুলকে দান কোরেছিলেন। গত ১৩০০ বছর এই কর্মসূচি পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল, আবার সেটি আল্লাহ হেযবুত তওহীদের এমামকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এই কর্মসূচিটি প্রকৃতপক্ষে বহুল পঠিত একটি হাদীস। কিন্তু একে কর্মসূচি হিসাবে চিনতে না পেরে পৃথিবীর সকল ইসলামী আন্দোলন নিজেরা চিন্তা ভাবনা কোরে নিজেদের জন্য পৃথক পৃথক কর্মসূচি রচনা কোরে নিয়েছেন। ফলে তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হোচ্ছে এবং হবে। একমাত্র হেযবুত তওহীদের কর্মসূচিটিই আল্লাহর রচিত। এই কর্মসূচি মোতাবেক স্বয়ং রসুলাল্লাহ সংগ্রাম কোরে গেছেন এবং উম্মাহকে এই কর্মসূচি মোতাবেক সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আদেশ কোরেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি বোলেছেন যারা এর থেকে আধ হাত পরিমাণও বহির্গত হবে, তাদের গলা থেকে ইসলামের বন্ধন খুলে যাবে (হাদীস-হারিস আল আশ’য়ারী থেকে আহমদ, তিরমিযী, বাব উল এমারাত, মেশকাত)।

Education System

ঔপনিবেশিক ষড়যন্ত্রমূলক শিক্ষাব্যবস্থা

বিষয়বস্তু

আমরা যে শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে আমাদের নিজেদেরকে শিক্ষিত করছি সেই শিক্ষাব্যবস্থাটি আমাদের নিজেদের তৈরি করা নয়। এটা ব্রিটিশ আমলে তাদের নীতিনির্ধারকরা তৈরি করে দিয়ে গেছেন। আমরা ভৌগোলিক স্বাধীনতা পাওয়ার পর তাদের নির্মিত সেই ইমারতে দু একটা কামরা, দরজা জানালার রদবদল করেছি বলা যায়, কিন্তু মৌলিক কোনো পরিবর্তন আনি নি। যে শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছিল অন্য একটি জাতিকে উৎকৃষ্ট দাস বানানোর জন্য সেই শিক্ষা আমরা স্বাধীন হয়েও নিজেদের ও নিজেদের সন্তানদের জন্য বহাল রেখেছি। এর পরিণাম যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, আজও আমরা মনে-মগজে এবং জীবনকাঠামোতে সেই পশ্চিমা প্রভুদের দাসত্বই করে যাচ্ছি। পার্থক্য এই যে, আগে তারা আমাদের জনগণকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করত, আর এখন আমাদের সরকাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে।

3

পর্দাপ্রথার গোড়ার কথা

বিষয়বস্তু

রসুলাল্লাহ (সা.) আরবের আইয়্যামে জাহেলিয়াতের যে সমাজে জন্মগ্রহণ করেছিলেন সেই সমাজে নারীদের কোনো সম্মান ছিল না, ইজ্জত ছিল না। কোনো পরিবারে কন্যাশিশু জন্মগ্রহণ করলে সেই পরিবারের সকলের মুখ কালো হয়ে যেত। আর কন্যাশিশুকে জীবন্ত কবর দেওয়া ছিল নিত্য দিনের ব্যাপার। গোত্রে গোত্রে নারীদের নিয়ে কোন্দল হত, শক্তিশালী গোত্রের লোকেরা দুর্বল গোত্রে কোনো সুন্দরী নারী থাকলে তাকে ভোগ করার জন্য আক্রমণ করত। এ ভয়েও অনেকে কন্যাসন্তান হত্যা করত। নারীদের দেহপসারিনী বাঈজী হিসাবে ব্যবহার করা হত। এমনকি পবিত্র কাবায় উলঙ্গ হয়ে হজ করতেও বাধ্য করা হত। এমন অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ে রসুলাল্লাহ (সা.) এসেছিলেন সমাজকে আলোকিত করতে।

akhbar-e-tawheed-oct

আখবারে তওহীদ (অক্টোবর-২২)

বিষয়বস্তু
30 cover LQ

চলমান সঙ্কট মোকাবেলায় হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবনা

বিষয়বস্তু

আমাদের প্রত্যেকের সংকল্প হবে আসন্ন ও চলমান সকল সংকট থেকে মোকাবেলা করার জন্য নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থকে বাদ দিয়ে জাতিগত স্বার্থের কথা চিন্তা করা। মনে রাখতে হবে, আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া আমাদের সংকটগুলোর সমাধান হওয়া অসম্ভব। এছাড়াও বাস্তব সংকটের বাস্তব সমাধের পথ আমাদের কাছে রয়েছে। তাই এখনই সময় ত্যাগের শিক্ষায় ভাস্বর হয়ে দেশ, সমাজ ও সভ্যতা গঠনে নিজেদের আত্মনিয়োগ প্রদান করা।

29 cover

কড়া নাড়ছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ, আমাদের করণীয়

বিষয়বস্তু

ইউক্রেন রাশিয়ার আগ্রাসনকে ঘিরে চলছে চাঞ্চল্য। ইউক্রেনের আগ্রাসী আচরণ ও রাশিয়ার একচ্ছত্রতায় টালমাটাল হয়েছে বিশ্ব রাজনীতি। উভয়সঙ্কটে পড়েছে পশ্চিমা জোট। রাশিয়া জিতলেও যেমন বিপত্তি তেমন হেরে গেলেও। জিতে গেলে রাশিয়া-চীন নতুন জোট পৃথিবীকে পরিচালিত করবে আর হেরে গেলে শুরু হতে পারে পরমাণু যুদ্ধ। তাহলে প্রশ্ন থেকে যায়, এ যুদ্ধের ফলাফল কী হবে?

Artboard-1

মহাযুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশ কি পারবে নিরপেক্ষ থাকতে

বিষয়বস্তু

পবিত্র মাহে রমজান ও ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে এবারের সংকলনটি সাজানো হয়েছে। তবে গতানুগতিক ধর্মীয় ইবাদতবন্দেগীর মধ্যেই লেখাগুলো সীমাবদ্ধ থাকেনি, ইসলামের আলোকে আধুনিক বিশ্বের বিভিনড়ব সঙ্কট ও তার সমাধানের পথ-নির্দেশনাও উঠে এসেছে বহু রচনায়। বিশ্ব এখন বহুমুখী সঙ্কটে জর্জরিত হয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক, জাতীয়, আন্তর্জাতিক- সমস্ত অঙ্গন দূষিত হয়ে পড়েছে। ১৬ হাজার পারমাণবিক বোমা প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যে কোনো সময় বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গে মহাবিপর্যয় নেমে আসবে পৃথিবীতে। রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে চলছে অস্থিরতা। যুদ্ধ-মহাযুদ্ধ থামছেই না। একদিকে সম্পদের পাহাড় সাজিয়ে ভোগ-বিলাসিতায় মেতে আছে কিছু মানুষ, আরেকদিকে কোটি কোটি মানুষ ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। দুমুঠো চালের অভাবে ঘাস খাচ্ছে, মাটি খাচ্ছে। মজলুমের এই ত্রাহি আর্তনাদ দূর করার জন্যই তো এসেছিল ইসলাম।

Cover 27

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পৃথিবীকে কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছে?

বিষয়বস্তু

রমজান আসলেই সমস্ত মুসলিম বিশ্বে হুলুস্থুল পড়ে যায়। ব্যাপক প্রস্তুতি চলতে থাকে ঘরে ঘরে। এত রোজা রাখার পরেও মানুষ এখানে আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর। তারা আল্লাহর হুকুম দিয়ে সমাজ পরিচালিত করে না। প্রতি বছর মুসলিম বিশ্বে সওম পালিত হচ্ছে, তারা নাকি খাদ্যগ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করছেন। প্রশ্ন হলো, যদি নিয়ন্ত্রণই করে থাকেন তাহলে প্রতি বছর রমজান মাসে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কেন হয়? আমাদের সমাজে অন্যায় অবিচার অন্য মাসের মতোই চলমান থাকে কেন? সত্যমিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের বোধ (তাকওয়া) যখন সৃষ্টি হচ্ছে না, তার অর্থ দাঁড়াচ্ছে আমাদের সওম হচ্ছে না। কারণ সওমের উদ্দেশ্যই হচ্ছে তাকওয়া সৃষ্টি (সুরা বাকারা ১৮৩)। সওম যে হবে না এ কথাটিই রসুলাল্লাহ (সা.) বলেছেন, এমন সময় আসবে যখন মানুষ সওম রাখবে কিন্তু সেটা না খেয়ে থাকা হবে। এমনই নানা অসঙ্গতি ও প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া যাবে এ সংকলনের প্রবন্ধগুলোতে।

Dunham Lecture Cover

যদি জাগে প্রাণ

বিষয়বস্তু

সাহিত্যে সময়ের প্রতিফলন ঘটে, সেটা সচেতনভাবে হোক বা অবচেতনে। সাহিত্য যদি সময়োপযোগী না হয় তাহলে সেটা পাঠক সমাজে সমাদৃত হয় না। মানুষের সমাজে সুসময় ও দুঃসময় পালাক্রমে আসে। সাহিত্যে সেই সময়ের ছায়া পড়ে। আর নিজের সময়টাকে লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার দায়বদ্ধতাও সাহিত্যিকের থাকে। এ বইটিতে যে লেখাগুলো
স্থান পেয়েছে সেগুলো চলমান সময় দ্বারা অনুপ্রাণিত।