হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

Shorbodhormiyo Pustika Front

মানবজাতি হোক এক পরিবার

বিষয়বস্তু

পৃথিবীতে আগত নবী-রসুলগণ স্রষ্টাকে হুকুমদাতা হিসেবে মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু কালের বিবর্তনে তাঁদের শিক্ষা বিকৃত হয়ে পৃথিবীতে বহু ধর্মমতের সৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিমারা Divide and Rule নীতি প্রয়োগ করে উপমহাদেশে হিন্দু-মুসলিমদের ও মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদি-মুসলিমদের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি করেছে। এমতাবস্থায় সকলেই যে এক স্রষ্টার সৃষ্টি, আদম-হাওয়ার সন্তান, সকল ধর্মের মূল শিক্ষা মানবতা, এই বার্তা জানিয়ে সকল ধর্মের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশব্যাপী সহস্রাধিক সভা-সেমিনার করেছে হেযবুত তওহীদ। গত ৮ জুন ২০২৪ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে ধর্মীয় উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডের বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম মূল প্রতিপাদ্য উপস্থাপন করেন যা এই পুস্তিকায় গ্রন্থিত হয়েছে।

Screenshot 2024-01-03 132833

সকল ধর্মের মর্মকথা সবার ঊর্ধ্বে মানবতা

বিষয়বস্তু

পৃথিবীতে আগত নবী-রসুলগণ স্রষ্টাকে হুকুমদাতা হিসেবে মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু কালের বিবর্তনে তাঁদের শিক্ষা বিকৃত হয়ে পৃথিবীতে বহু ধর্মমতের সৃষ্টি হয়েছে। পশিমারা Divide and Rule নীতি প্রয়োগ করে উপমহাদেশে হিন্দু-মুসলিমদের ও মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদি-মুসলিমদের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি করেছে। এমতাবস্থায় সকলেই যে এক স্রষ্টার সৃষ্টি, আদম-হাওয়ার সন্তান, সকল ধর্মের মূল শিক্ষা মানবতা, এই বার্তা জানিয়ে সকল ধর্মের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশব্যাপী সহস্রাধিক সভা-সেমিনার করেছে হেযবুত তওহীদ। এরই ধারাবাহিকতায় ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে সর্বধর্মীয় সম্প্রীতির লক্ষ্যে একটি গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে হেযবুত তওহীদ। বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নির্মল রোজারিও, এন. রানা দাশগুপ্ত, অধ্যাপক ড. ফারজিন হুদাসগ বিশিষ্টজনদের বক্তব্যের চুম্বক অংশ, অন্যান্য ধর্মের সাথে ইসলামের বিশ্বসগত মিল, উগ্রবাদ মোকাবেলার পথ, হেযবুত তওহীদের আদর্শিক প্রবন্ধ, বঙ্গবন্ধু-নজরুলের চেতনা তুলে ধরা হয়েছে ম্যাগাজিনটিতে।

কেন্দ্রীয় সম্মেলন স্মারক ২০২২

বিষয়বস্তু

২১ অক্টোবর ২০২২ বর্ণিল আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় হেযবুত তওহীদের কেন্দ্রীয় আমির সম্মেলন। সম্মেলনটি ছিল সবদিক দিয়েই বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অস্থিরতা, ক্রমাগত অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের এমন এক সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে হেযবুত তওহীদের করণীয় সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান করেন হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম। রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় ‘মেয়র সাঈদ খোকন কমিউনিটি সেন্টারে’ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। সারাদেশ থেকে আসা জেলা-উপজেলা পর্যায়ের আমির, নবগঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, অতিথি ও শুভাকাঙ্ক্ষীগণ এতে অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘আসন্ন দুর্ভিক্ষ ও রাজনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলায় করণীয়’।

Cover Design

পন্নী পরিবারের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস

বিষয়বস্তু

পন্নী পরিবারের গৌরবময় ইতিহাস হাজার বছরের পুরোনো। কেবল ইসলামের প্রচার প্রসার নয়, ভারতবর্ষের রাজনৈতি উত্থান-পতনে এই পরিবারের সদস্যরা ভূমিকা রেখে আসছেন সেই সুলতানি যুগ থেকে। এমনকি বাংলার স্বাধীন সুলতান ছিলেন আফগানিস্তান থেকে আগত এই পাঠান ‘কররানি’ রাজবংশের সদস্যরা। দিল্লির সম্রাট আকবরের আগ্রাসন থেকে বাংলাকে রক্ষার জন্য সর্বশেষ স্বাধীন সুলতান দাউদ খান কররানি সিংহের বিক্রমে দিল্লির শক্তিশালী সেনাবাহিনীর মোকাবেলা করেন এবং নিজের শির উপহার দেন। পরবর্তী ব্রিটিশ যুগে মুসলিম রেনেসাঁর পুরোধা ছিল পন্নী জমিদার পরিবার। এ পরিবারেই জন্ম নিয়েছেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এক ক্ষণজন্মা মহা পুরুষ যিনি একাধারে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জ্ঞানে সমৃদ্ধ, যিনি ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা-সংবলিত যুক্তিপূর্ণ ও প্রামাণ্য প্রভূত গ্রন্থাবলি রচনা করে জঙ্গিবাদ, ধর্মব্যবসা, ধর্মের নামে অপরাজনীতি, সাম্প্রদায়িকতা ও ইসলাম বিদ্বেষের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। এ বইটিতে তাঁর কর্মময় জীবনের উপর বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।

dhormobebsar-faade

ধর্মব্যবসার ফাঁদে

বিষয়বস্তু

আজকের বৈশ্বিক ভয়াবহ সঙ্কটে মুসলিম দাবিদার জনগোষ্ঠীটি নিপতিত। এমন কি তাদেরকে ধরাপৃষ্ঠ থেকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার জন্য পরাশক্তিধর রাষ্ট্রগুলো টার্গেট করেছে। এমতাস্থায় জাতির সামনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ঐক ̈বদ্ধ হওয়া। এই ঐক ̈গঠনের পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হচ্ছে ̄ স্বর্থকেন্দ্রিক ধর্মব্যবসা। এ মহাসংকট থেকে উদ্ধার পেতে হলে ধর্মব্যবসার বিষবৃক্ষকেই উপড়ে ফেলতে হবে। তা না হলে ধর্মের অনাবিল রূপ, প্রকৃত রূপ মানুষ কোনোদিন দেখতে পাবে না, ঐক ̈বদ্ধও হতে পারবে না। তাই ধর্মব্যবসার বিষয়ে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা তুলে ধরে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা প্রত্যেক মানবকল্যণকামী, সত্যনিষ্ঠ মো’মেন, মুসলিমের কর্তব্য। সে লক্ষ্যেই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।

Islam_keno_abedon_haracche

ইসলাম কেন আবেদন হারাচ্ছে?

বিষয়বস্তু

আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া, আরব, ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া ও ভারত উপমহাদেশের অনেক আলেম, তাত্ত্বিক, ইসলামী চিন্তাবিদ গত শতাব্দীর বিভিনড়ব সময়ে নিজেদের পছন্দনীয় ইসলামের উত্থান ঘটানোর জন্য বিভিনড়ব সংগঠন ও আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেছেন কিন্তু সফল হন নি। এর মধ্যে কোনোটি গণতান্ত্রিক ধারার রাজনৈতিক আন্দোলন, কোনোটি চরমপন্থী। রাজনৈতিক ধারার আন্দোলনগুলো শুরুতে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করলেও বর্তমান সময়ে এসে সেগুলো একে একে মুখ থুবড়ে পড়ছে, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে। ইসলাম প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তাদের এই যে ব্যর্থতা এর প্রকৃত কারণ কী?

jongidab_songkot_somadhan

জঙ্গিবাদ সঙ্কট: উত্তরণের একমাত্র পথ

বিষয়বস্তু

জঙ্গিবাদ বর্তমানে মানবজাতির সর্বপ্রধান সমস্যা। এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে পৃথিবীর পরাশক্তিধর রাষ্ট্রগুলো। সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি পশ্চিমা ভাবধারার গণমাধ্যমগুলো জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনসমর্থন সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে। তারা যেভাবে এ প্রচারণা চালাচ্ছে, তাতে কেবল জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নয় খোদ ইসলামের বিরুদ্ধে মানুষের মনে ঘৃণার বোধ জন্ম নিচ্ছে। এ লড়াই যতটা না সামরিক তারচেয়ে বহুগুণ বেশি সভ্যতার সংঘাত (Clash of civilizations), ইসলাম বনাম পশ্চিমা বস্তুবাদী সভ্যতা।

divide-and-rule-book-cover

DIVIDE & RULE -শোষণের হাতিয়ার

বিষয়বস্তু

একতাই বল- কথাটা আমরা সকলেই জানি। একটি জাতির প্রধান শক্তিই হলো সেই জাতির সদস্যদের মধ্যে ঐক্য। কিন্তু যুগে যুগে শাসক শ্রেণি এই ঐক্যটাই নষ্ট করতে চেয়েছে। তারা চেয়েছে, একটি জাতিকে যতটা পারা যায় বিভক্ত করে দিতে হবে। জাতির মধ্যে যত বিভক্তি থাকবে ততই জাতিটি তাদের অনুগত থাকবে। তাদের শাসনযন্ত্র ততই সুদৃঢ় হবে, জাতিটিকে শোষণ করা তাদের জন্য ততই সহজ হয়ে পড়বে। তাই তো শাসকদের একটি সাধারণ নীতি হলো DIVIDE & RULE – যা তাদের শোষণের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।

jehad-ketal-sontras-book-cover

জেহাদ কেতাল ও সন্ত্রাস

বিষয়বস্তু

বর্ত্তমানে দুনিয়াময় জেহাদ কেতাল ও সন্ত্রাস এই তিনটি বিষয়কে একই অর্থে ব্যবহার করা হোচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ভৌগোলিক স্বাধীনতার জন্য, কোথাও কোথাও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য অর্থাৎ বিভিন্নভাবে পরিচালিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে দুনিয়াময় জেহাদ বা কেতাল হিসাবে প্রচার করা হোচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত প্রস্তাবে এই তিনটি বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা। ইসলামে সন্ত্রাসের তো কোন স্থানই নেই, জেহাদ ও কেতালের অর্থ প্রেক্ষাপটও সম্পূর্ণ আলাদা। এ সংক্রান্ত অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এই পুস্তিকাটি পড়া প্রত্যেক সচেতন পাঠকের জন্য অতি জরুরী। হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে যে ভুল ধারণা সাধারণ মানুষের মনে বদ্ধমূল কোরে দেওয়া হোয়েছে এবং হোচ্ছে তার বিরাট এবং গভীর কারণ আছে। সেই কারণ উদ্ঘাটিত হোয়েছে এ পুস্তিকাটিতে।

Towheed-jannater-chabi

তওহীদ জান্নাতের চাবি

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর থেকে মুসলিম উম্মাহর ঘরে ঘরে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা চলে আসছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী বহু ইসলামী চিন্তাবিদ, জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিত্ব এবং আলেম মাওলানারা দাজ্জালকে নিয়ে অনেক বই লিখেছেন, গবেষণা করেছেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ তারা রসুলাল্লাহর দাজ্জাল সম্পর্কিত রূপক বর্ণনাগুলোকেই বাস্তব হিসেবে ধরে নিয়ে এক মহা শক্তিশালী দানবের আশায় বসে আছেন। তাদের এই বিকৃত আকীদার ফলশ্রুতিতে তারা ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে আসা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব অস্বীকারকারী এবং নিজেকে রব দাবিদার দাজ্জালকে চিনতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না যে তাদের অজান্তেই মানবজাতির মহাবিপদের ঘণ্টা বাজিয়ে আজ থেকে ৪৮১ বছর আগেই দাজ্জালের জন্ম…