ঢাকা (কামরাঙ্গির চর) হামলা
২০১৯ সালের মার্চ মাসে ঢাকার কামরাঙ্গির চর শাখার সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান মনিরের দোকানে সন্ত্রাসী হামলা চালায় উগ্রবাদী জনৈক পীরের অনুসারীরা। তারা মনিরকে আহত করে এবং দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
হবিগঞ্জ হামলা
২০১৭ সালের ২৫ শে জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর থানার নারায়ণপুর গ্রামে হেযবুত তওহীদের হবিগঞ্জ সদর থানার সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এর বাড়িতে হামলা চালানো হয়। ঘরে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
সুনামগঞ্জ (বিশ্বম্ভরপুর) হামলা
২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে মসজিদের মাইকে উস্কানি দিয়ে হেযবুত তওহীদের একজন প্রতিবন্ধী সদস্যের উপর হামলা চালিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করা হয়। এছাড়া হেযবুত তওহীদের সদস্যদের বাড়িঘরও আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
মাদারীপুর হামলা
২৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে হেযবুত তওহীদের মাদারীপুর জেলা কার্যালয়ে ধমব্যবসায়ীরা হামলা চালিয়ে ভাঙচুর লুটপাটসহ সদস্যদের মারধোর করে এবং নথিপত্র বই ইত্যাদি ভস্মীভূত করে। প্রকাশ্য দিবালোকে হামলা চালালেও প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করেনি। আর মাত্র একদিন বাদেই সেই প্রতিক্ষিত মাহেন্দ্রক্ষণ; মাদারীপুরে আয়োজিত হবে হেযবুত তওহীদের আলোচনা সভা। কত শ্রম, কত প্রচেষ্টা, কত পরিকল্পনার বিনিময়ে অবশেষে […]
রংপুর (শালবন) হামলা
২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তারিখে রংপুর শহরে অবস্থিত হেযবুত তওহীদের পত্রিকার কাযালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায় জনৈক পীরের অনুসারীরা।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া হামলা
২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরে দৈনিক দেশেরপত্র বিক্রয়কালে জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার ছাত্রদের পৈশাচিক হামলার শিকার হন হেযবুত তওহীদের চার সদস্য। প্রায় ছয়মাস হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে ফেরেন তারা। জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা হেযবুত তওহীদের স্থানীয় আমির লিয়াকত মাসুদকে রেলস্টেশন থেকে অপহরণ করে মাদ্রাসায় নিয়ে যায় ভয়াবহ নিযাতন চালায়।
কুষ্টিয়া (মথুরাপুর) হামলা
২০০০ সনে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার মথুরাপুরে ধর্মব্যবসায়ীরা একজোট হয়ে হামলা চালিয়েছিল হেযবুত তওহীদের সদস্যদের বাড়িতে। প্রায় পঞ্চাশটি বাড়ি তারা পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়। ভয়াবহ নির্যাতন চালায় সদস্য-সদস্যাদের উপর। অন্যায়ভাবে গ্রেফতার হন হেযবুত তওহীদের ২০ সদস্য। অন্যরা এলাকায় টিকতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে বিভিন্ন জেলায় বসবাস করতে শুরু করেন।
টাঙ্গাইল (করটিয়া) হামলা
মাননীয় এমামুয্যামানের পিতৃনিবাস করটিয়া জমিদার বাড়িতে ধর্মব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের সম্মিলিত হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। সেখানে অবস্থানরত হেযবুত তওহীদের সদস্যরা এই হামলার শিকার হন। হেযবুত তওহীদ প্রতিষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইলের করটিয়ায়। তাই স্বভাবতই প্রথম বিরোধিতা ও অপপ্রচারের সূচনা সেখানেই। ২০০০ সনে টাঙ্গাইলের কাশিলে বড় একটি হামলার ঘটনা ঘটে। ধর্মব্যবসায়ীরা সেখানে হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে যে অপপ্রচার […]
ফেনী (বশিকপুর) হামলা
২০০০ সনের ২২ ডিসেম্বর ফেনির বশিকপুরে হেযবুত তওহীদের জেলা সভাপতি নুরুল আবসার সোহাগের বাড়িতে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে হামলা ও ভাঙচুর চালায় ধর্মব্যবসায়ী উগ্রবাদী গোষ্ঠী।
নরসিংদী হামলা
১৯৯৯ থেকে ২০০২ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার নরসিংদীর বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী হেযবুত তওহীদের সদস্যদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠীর ইন্ধনে ধর্মোন্মত্ত সন্ত্রাসীরা তাদের বাড়িঘরে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে এবং বহু সংখ্যক সদস্যকে নির্মমভাবে আহত করে।