সারকথা
বিজ্ঞ সি এম এম সাহেবের আদালত নং- ১৭
সি. আর মামলা নং- ৭২/২০১৩ (বনানী)
ধারা- দন্ডবিধি আইনের ৫০০/৫০১।
বেসরকারী টিভি চ্যানেল বৈশাখী টিভি চ্যানেল এর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ রফিকুল আমিন ও প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল এবং প্রধান বার্তা সম্পাদক অশোক চৌধুরীর সার্বিক তত্বাবধানে এবং নির্দেশনায় টক-শো অনুষ্ঠান এর উপস্থাপক কামরান করীম এর উপস্থাপনায় গত ২০/১১/২০১২ ইং তারিখ রাত্রে প্রতিবেদক দীপ আজাদ একে অপরের যোগসাজশে অসৎ উদ্দেশ্যে ও কুমতলবে হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের আদর্শগত সুনাম নষ্ট করার হীন উদ্দেশ্যে ফেনী জেলার স্থায়ী বাসিন্দা বর্তমানে চট্টগ্রামে বসবাসকারী জনৈকা আইনুন নাহার ও তাহার অসৎ, নির্যাতনকারী স্বামী মমিনুল হক এর পারিবারিক কলহকে কোন প্রকার যাচাই-বাছাই না করেই উদ্দেশ্যমূলকভাবে উক্ত পারিবারিক কলহকে অতিরঞ্জিত করে “হেজবুত তওহীদ আন্দোলনের সদস্যা আইনুন নাহার আত্মগোপন করে হেজবুত তওহীদের ‘সুইসাইড স্কোয়াডে’ যোগ দিয়েছে শিরোনামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন স্ক্রলিং সংবাদ সম্প্রচারসহ মূল সংবাদে সম্প্রচার এবং টক-শো সম্প্র্রচার করায় হেজবুত তওহীদের আমীর মোঃ মসীহ-উর-রহমান বাদী হয়ে বর্ণিত মামলাটি দায়ের কোরলে আদালত বাদীর আনিত অভিযোগ তদন্তের জন্য সিআইডি’তে প্রেরণ করলে সিআইডি তদন্তান্তে গত ৩০/০৩/২০১৫ ইং তারিখে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা (সিআইডি) উক্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করিয়াছেন যে-
আমার তদন্তকালে জানা যায়, “হিজবুত তওহীদ” সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা জনাব মোহাম্মদ বায়েজীদ খান পন্নী। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে- “শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের প্রচলিত আইন শৃংখলা মান্য করে প্রকাশ্যে সর্বসাধারণের মাঝে ধর্মীয় মতাদর্শ প্রচার করা”। স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ঢাকা হতে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায় যে, হেজবুত তওহীদ সংগঠনটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কিংবা সরকারের অন্য কোন সংস্থা কর্তৃক নিষিদ্ধ নয়।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ৩০/০৩/১৫